ডাল রান্নার বিশেষ কৌশল শিখে নিন। ছবি: ফ্রিপিক।
প্রোটিনে ভরপুর ডাল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আর গরম ভাতে ডাল না হলে বাঙালির খাওয়া ঠিক জমে না। শুধু বাঙালি বলে নয়, ডাল-ভাতের কদর গোটা দেশেই রয়েছে। হেঁশেলে ডাল তো প্রায়ই হয়, কিন্তু এমন কিছু কৌশল আছে যা মেনে চললে ডালের স্বাদ আরও খুলবে। পুষ্টি উপাদানও ভরপুর থাকবে।
ডাল রাঁধার বিশেষ কৌশল শিখে নিন। পরের বার যখন রাঁধবেন, তখন এই উপায় মানলে স্বাদ ও পুষ্টি দুই-ই বেশি হবে।
ডাল রাঁধার বিশেষ টিপ্স
১) রান্নার অন্তত এক ঘণ্টা আগে ডাল ভিজিয়ে রাখুন। তার পর জল ছেঁকে রান্না করুন। অনেকেই আছেন, যাঁরা ডাল ভাল করে না ধুয়েই রান্না করে ফেলেন। এই অভ্যাস স্বাস্থ্যসম্মত নয়। তবে রাজমা বা ছোলার মতো ডাল হলে সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখতে হয়। তবেই সবটা পুষ্টি পাওয়া যাবে।
২) ডাল ভেজানোরও পদ্ধতি আছে। ডাল জলে ভিজিয়ে আলতো হাতে ঘষে ঘষে ধুতে হবে। অন্তত ৩ থেকে ৪ বার জলে ধুয়ে নিলে ভাল হয়। তার পর পর্যাপ্ত জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
৩) মুসুর ডাল রাঁধতে হলে অন্তত ঘণ্টা দুই ভিজিয়ে রাখতে হবে, মুগ ডাল ৩০ মিনিট রাখলেই যথেষ্ট। আবার রাজমা, ছোলা, মটরের মতো শুকনো ডাল হলে কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা মতো ভিজিয়ে রাখুন। তা হলেই ডালের ভরপুর পুষ্টি পাওয়া যাবে। ডাল খেয়ে গ্যাস-অম্বলের সমস্যাও হবে না।
৪) মুগ ডাল ৩০ মিনিট রাখলেই যথেষ্ট। আবার রাজমা, ছোলা, মটরের মতো শুকনো ডাল হলে কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা মতো ভিজিয়ে রাখুন।
৫) কমের দিকে আঁচ রেখে, বেশিক্ষণ ধরে রান্না করুন। ডাল পুড়ে যাবে না, স্বাদও ভাল হবে।
৬) ডালে পছন্দমতো সব্জি, শাক ইত্যাদি মেশালে স্বাদ ও খাদ্যগুণ, দুইই বাড়বে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy