Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Gurugram

Saffron BPO: ছ’মাস কাজ করার পর হঠাৎ উধাও রোজ! এর পরের কাহিনি শুনলে রাতে একা ঘুমাতে ভয় করবে

ছ’মাস চাকরি করে হঠাৎ উধাও হন রোজ। তাঁর খোঁজে বাড়ি পর্যন্ত যান সহকর্মীরা। কিন্তু এর পরের ঘটনা ভয়াবহ।

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ২২ জুন ২০২২ ০৯:১৭
Share: Save:
০১ ১৯
প্রায় সব দেশে আজও এমন অনেক ব্যাখ্যাতীত ঘটনা ঘটে, যা মানুষের মধ্যে নতুন করে ভূত ও প্রেতাত্মার উপর বিশ্বাসের জন্ম দেয়। অনেকে এই সব ঘটনা গুজব বলে উড়িয়ে দেন। আবার অনেকে সেই সব ঘটনাকে সত্যি বলেই মেনে নেন। তৈরি হয় ‘আরবান লেজেন্ড’। এই ছিল না, এই এসে যায় ভূত-প্রেতে বিশ্বাস।

প্রায় সব দেশে আজও এমন অনেক ব্যাখ্যাতীত ঘটনা ঘটে, যা মানুষের মধ্যে নতুন করে ভূত ও প্রেতাত্মার উপর বিশ্বাসের জন্ম দেয়। অনেকে এই সব ঘটনা গুজব বলে উড়িয়ে দেন। আবার অনেকে সেই সব ঘটনাকে সত্যি বলেই মেনে নেন। তৈরি হয় ‘আরবান লেজেন্ড’। এই ছিল না, এই এসে যায় ভূত-প্রেতে বিশ্বাস।

০২ ১৯
এমন অনেক অলৌকিক ঘটনার বিবরণ শোনা যায়, যেখানে কোনও মানুয ভূতের খপ্পরে পড়েছেন বা প্রেতের প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। দেশ-বিদেশের বহু সিনেমাতেও দেখতে পাওয়া গিয়েছে ভূতের আতঙ্ক কী ভাবে বিপন্ন করে তোলে কোনও মানুষ বা পরিবারকে।

এমন অনেক অলৌকিক ঘটনার বিবরণ শোনা যায়, যেখানে কোনও মানুয ভূতের খপ্পরে পড়েছেন বা প্রেতের প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। দেশ-বিদেশের বহু সিনেমাতেও দেখতে পাওয়া গিয়েছে ভূতের আতঙ্ক কী ভাবে বিপন্ন করে তোলে কোনও মানুষ বা পরিবারকে।

০৩ ১৯
এই কাহিনিগুলির একটি বিষয়ে মিল রয়েছে। সেটি এই যে, কোনও প্রেতকেই বেশি সময় ধরে চাক্ষুষ করেননি কোনও প্রতক্ষ্যদর্শী। এক ঝলক বা লহমার জন্য তেনাকে দেখা গিয়েছে। তার পর তিনি মিলিয়ে গিয়েছেন হাওয়ায়।

এই কাহিনিগুলির একটি বিষয়ে মিল রয়েছে। সেটি এই যে, কোনও প্রেতকেই বেশি সময় ধরে চাক্ষুষ করেননি কোনও প্রতক্ষ্যদর্শী। এক ঝলক বা লহমার জন্য তেনাকে দেখা গিয়েছে। তার পর তিনি মিলিয়ে গিয়েছেন হাওয়ায়।

০৪ ১৯
কথায় বলে, ঠিক দুক্কুর বেলা/ ভূতে মারে ঢেলা। কিন্তু দিনের বেলায় ভূতের দৌরাত্ম্য দেখা গিয়েছে, এমনটাও চট করে শোনা যায় না। রাতেই দেখা দেয় প্রেতাত্মারা। তবে কখনও হয়েছে, এক জন মানুষের সঙ্গে আপনার রোজ দিন-রাত দেখা হচ্ছে। আপনি তাঁর সঙ্গে মনের কথাও বলছেন। পরে গিয়ে আপনি জানতে পারলেন যে, ওই মানুষের বাস্তবে কোনও অস্তিত্বই নেই। যাঁর সঙ্গে আপনি এত দিন সুখ-দুঃখ ভাগ করে নিচ্ছিলেন, আসলে তিনি এক জন প্রেতাত্মা। এই রকম এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছিলেন গুরুগ্রামের বিপিও স্যাফরন-এ কর্মীরা।

কথায় বলে, ঠিক দুক্কুর বেলা/ ভূতে মারে ঢেলা। কিন্তু দিনের বেলায় ভূতের দৌরাত্ম্য দেখা গিয়েছে, এমনটাও চট করে শোনা যায় না। রাতেই দেখা দেয় প্রেতাত্মারা। তবে কখনও হয়েছে, এক জন মানুষের সঙ্গে আপনার রোজ দিন-রাত দেখা হচ্ছে। আপনি তাঁর সঙ্গে মনের কথাও বলছেন। পরে গিয়ে আপনি জানতে পারলেন যে, ওই মানুষের বাস্তবে কোনও অস্তিত্বই নেই। যাঁর সঙ্গে আপনি এত দিন সুখ-দুঃখ ভাগ করে নিচ্ছিলেন, আসলে তিনি এক জন প্রেতাত্মা। এই রকম এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছিলেন গুরুগ্রামের বিপিও স্যাফরন-এ কর্মীরা।

০৫ ১৯
গুরুগ্রামের এই বিপিও-র কর্মী রোজের গল্প এতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে যে, অবিশ্বাসীদের মনেও নতুন করে ভূতের অস্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা বেশ জাঁকিয়ে বসে।

গুরুগ্রামের এই বিপিও-র কর্মী রোজের গল্প এতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে যে, অবিশ্বাসীদের মনেও নতুন করে ভূতের অস্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা বেশ জাঁকিয়ে বসে।

০৬ ১৯
স্যাফরন গুরুগ্রামের একটি নাম করা বিপিও ছিল। সদ্য পড়াশোনার পাট চুকিয়ে অনেক যুবক-যুবতীই এই বিপিও-তে চাকরি করতে ঢোকেন। তবে এই বিপিও-র একটি বিশেষ কারণে দুর্নামও ছিল। এই বিপিও নাকি এক কবরস্থানের উপর তৈরি করা হয়েছিল।

স্যাফরন গুরুগ্রামের একটি নাম করা বিপিও ছিল। সদ্য পড়াশোনার পাট চুকিয়ে অনেক যুবক-যুবতীই এই বিপিও-তে চাকরি করতে ঢোকেন। তবে এই বিপিও-র একটি বিশেষ কারণে দুর্নামও ছিল। এই বিপিও নাকি এক কবরস্থানের উপর তৈরি করা হয়েছিল।

০৭ ১৯
এই স্যাফরন বিপিও-তেই চাকরি করতে ঢোকেন রোজ নামের এক যুবতী। খুব শীঘ্রই নিজেকে এক জন দক্ষ কর্মী হিসেবে প্রমাণ করেন তিনি। রোজের মতো কর্মচারীদের কাজ ছিল টেলিফোনে বিভিন্ন সংস্থার ভোক্তাদের সমস্যার কথা শোনা এবং তা সমাধানের চেষ্টা করা।

এই স্যাফরন বিপিও-তেই চাকরি করতে ঢোকেন রোজ নামের এক যুবতী। খুব শীঘ্রই নিজেকে এক জন দক্ষ কর্মী হিসেবে প্রমাণ করেন তিনি। রোজের মতো কর্মচারীদের কাজ ছিল টেলিফোনে বিভিন্ন সংস্থার ভোক্তাদের সমস্যার কথা শোনা এবং তা সমাধানের চেষ্টা করা।

০৮ ১৯
খুব কম সময়েই রোজ সহকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। সহকর্মীদের সঙ্গে খুবই ভাল ব্যবহার করতেন রোজ। পাশাপাশি, সময়ের কাজ সময়ে শেষ করার জন্য এবং কর্মদক্ষতার জন্য প্রতি মাসেই ‘এমপ্লয়ি অব দ্য মান্থ’ (মাসের সেরা কর্মী) খেতাব পেতেন। রোজ স্যাফরন সংস্থায় মোট ছ’মাস কাজ করেছিলেন। আর এই ছ’মাসই তিনি এই খেতাব পান।

খুব কম সময়েই রোজ সহকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। সহকর্মীদের সঙ্গে খুবই ভাল ব্যবহার করতেন রোজ। পাশাপাশি, সময়ের কাজ সময়ে শেষ করার জন্য এবং কর্মদক্ষতার জন্য প্রতি মাসেই ‘এমপ্লয়ি অব দ্য মান্থ’ (মাসের সেরা কর্মী) খেতাব পেতেন। রোজ স্যাফরন সংস্থায় মোট ছ’মাস কাজ করেছিলেন। আর এই ছ’মাসই তিনি এই খেতাব পান।

০৯ ১৯
সকলের ভালবাসার পাত্রী হয়ে ওঠেন রোজ। তবে তাঁর সহকর্মীদের একটাই অভিযোগ ছিল, রোজ কারও সঙ্গে কোথাও ঘুরতে যান না। অফিসের বাইরে কোনও সহকর্মীর সঙ্গে আলাদা করে দেখাও করেন না।

সকলের ভালবাসার পাত্রী হয়ে ওঠেন রোজ। তবে তাঁর সহকর্মীদের একটাই অভিযোগ ছিল, রোজ কারও সঙ্গে কোথাও ঘুরতে যান না। অফিসের বাইরে কোনও সহকর্মীর সঙ্গে আলাদা করে দেখাও করেন না।

১০ ১৯
স্যাফরনে ভালই কাটছিল রোজের জীবন। তবে এক দিন রাতে রোজের কাছে একটি ফোন আসে। সাধারণত এই ধরনের ফোনগুলিতে ১৫-২০ মিনিট ধরে কথা বলতে হত রোজদের।

স্যাফরনে ভালই কাটছিল রোজের জীবন। তবে এক দিন রাতে রোজের কাছে একটি ফোন আসে। সাধারণত এই ধরনের ফোনগুলিতে ১৫-২০ মিনিট ধরে কথা বলতে হত রোজদের।

১১ ১৯
রোজের টিম লিডার লক্ষ করেন, রোজ এই বিশেষ ফোনটিতে প্রায় এক ঘণ্টা ধরে কথা বলছেন। রোজের কোনও সাহায্য লাগবে কি না, তা দেখতে গেলে টিম লিডার দেখেন, ফোনের অপর প্রান্তে কোনও ব্যক্তি নেই।

রোজের টিম লিডার লক্ষ করেন, রোজ এই বিশেষ ফোনটিতে প্রায় এক ঘণ্টা ধরে কথা বলছেন। রোজের কোনও সাহায্য লাগবে কি না, তা দেখতে গেলে টিম লিডার দেখেন, ফোনের অপর প্রান্তে কোনও ব্যক্তি নেই।

১২ ১৯
এর পর দিন থেকেই রোজের সহকর্মীরা তাঁর ব্যবহারে অদ্ভুত পরিবর্তন লক্ষ করেন। সবার সঙ্গে ভাল করে কথাও বলছিলেন না রোজ। দু’-তিন দিনেই তাঁর শরীর ভেঙে পড়ে। কেউ কোনও কিছু জিজ্ঞাসা করলেও চুপ করে থাকতে শুরু করেন তিনি। হঠাৎ করেই স্যাফরনের অফিসে ভূতের গুজব শোনা যেতে শুরু করে। রোজকে নিয়ে জল্পনা বাড়তে থাকে কর্মীদের মধ্যে।

এর পর দিন থেকেই রোজের সহকর্মীরা তাঁর ব্যবহারে অদ্ভুত পরিবর্তন লক্ষ করেন। সবার সঙ্গে ভাল করে কথাও বলছিলেন না রোজ। দু’-তিন দিনেই তাঁর শরীর ভেঙে পড়ে। কেউ কোনও কিছু জিজ্ঞাসা করলেও চুপ করে থাকতে শুরু করেন তিনি। হঠাৎ করেই স্যাফরনের অফিসে ভূতের গুজব শোনা যেতে শুরু করে। রোজকে নিয়ে জল্পনা বাড়তে থাকে কর্মীদের মধ্যে।

১৩ ১৯
তার পর এক দিন হঠাৎ করে অফিসে আসা বন্ধ করে দেন রোজ। বেমালুম উধাও হয়ে যান। সংস্থার তরফ থেকে রোজ যে বাড়িতে থাকতেন বলে জানিয়েছিলেন, সেখানে যোগাযোগ করা হলে বাড়ির মালিক জানান, সেখানে রোজ বলে কেউ কোনও দিন থাকতেন না। এমনকি প্রতিবেশীরাও একই কথা জানান রোজের সহকর্মীদের।

তার পর এক দিন হঠাৎ করে অফিসে আসা বন্ধ করে দেন রোজ। বেমালুম উধাও হয়ে যান। সংস্থার তরফ থেকে রোজ যে বাড়িতে থাকতেন বলে জানিয়েছিলেন, সেখানে যোগাযোগ করা হলে বাড়ির মালিক জানান, সেখানে রোজ বলে কেউ কোনও দিন থাকতেন না। এমনকি প্রতিবেশীরাও একই কথা জানান রোজের সহকর্মীদের।

১৪ ১৯
রোজের সহকর্মীরা সংস্থার নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে কাগজপত্র ঘেঁটে তাঁর বাড়ির ঠিকানা জোগাড় করেন। রোজের বাড়ি গিয়ে আরও বড় ধাক্কা খান তাঁরা।

রোজের সহকর্মীরা সংস্থার নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে কাগজপত্র ঘেঁটে তাঁর বাড়ির ঠিকানা জোগাড় করেন। রোজের বাড়ি গিয়ে আরও বড় ধাক্কা খান তাঁরা।

১৫ ১৯
বাড়ির ঠিকানায় পৌঁছে রোজের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে তাঁর বাবা-মা জানান, বছর আষ্টেক আগেই এক অ্যাক্সিডেন্টে রোজ মারা গিয়েছেন। এবং তাঁর দেহ সেই কবরখানাতেই সমাধিস্থ করা হয়েছিল, যেখানে পরে স্যাফরনের অফিসটি তৈরি হয়।

বাড়ির ঠিকানায় পৌঁছে রোজের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে তাঁর বাবা-মা জানান, বছর আষ্টেক আগেই এক অ্যাক্সিডেন্টে রোজ মারা গিয়েছেন। এবং তাঁর দেহ সেই কবরখানাতেই সমাধিস্থ করা হয়েছিল, যেখানে পরে স্যাফরনের অফিসটি তৈরি হয়।

১৬ ১৯
এই কথা শুনে চোখ কপালে ওঠে রোজের সহকর্মীদের। অনেকে বিষয়টি বিশ্বাসই করে উঠতে পারছিলেন না। তাঁরা মানতে পারছিলেন না যে, ছ’মাস ধরে তাঁরা এক জন প্রেতাত্মার সঙ্গে চাকরি করছিলেন। এই ঘটনা শোনার পর সহকর্মীদের মধ্যে রোজের সব থেকে ঘনিষ্ঠ বন্ধুটি তখনই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

এই কথা শুনে চোখ কপালে ওঠে রোজের সহকর্মীদের। অনেকে বিষয়টি বিশ্বাসই করে উঠতে পারছিলেন না। তাঁরা মানতে পারছিলেন না যে, ছ’মাস ধরে তাঁরা এক জন প্রেতাত্মার সঙ্গে চাকরি করছিলেন। এই ঘটনা শোনার পর সহকর্মীদের মধ্যে রোজের সব থেকে ঘনিষ্ঠ বন্ধুটি তখনই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

১৭ ১৯
রোজের বাড়ি থেকে ফিরে এসে তাঁর সহকর্মীদের অনেকেই মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। অনেকে ভয়ের চোটে চাকরি ছেড়ে পালিয়ে যান। বন্ধ হয়ে যায় স্যাফরন বিপিও।

রোজের বাড়ি থেকে ফিরে এসে তাঁর সহকর্মীদের অনেকেই মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। অনেকে ভয়ের চোটে চাকরি ছেড়ে পালিয়ে যান। বন্ধ হয়ে যায় স্যাফরন বিপিও।

১৮ ১৯
তবে রোজের সহকর্মীরা কিছু প্রশ্নের উত্তর আজও পাননি। কার ফোন এসেছিল মৃত রোজের কাছে? যদি চলে যাওয়ারই ছিল, তা হলে রোজ কেন ফিরে এসেছিলেন? কেন স্যাফরন বিপিও-কেই বেছে নিয়েছিলেন রোজ? তা হলে কি তাঁর কোনও বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল? এই  সব কোনও প্রশ্নের সদুত্তর পাওয়া যায়নি।

তবে রোজের সহকর্মীরা কিছু প্রশ্নের উত্তর আজও পাননি। কার ফোন এসেছিল মৃত রোজের কাছে? যদি চলে যাওয়ারই ছিল, তা হলে রোজ কেন ফিরে এসেছিলেন? কেন স্যাফরন বিপিও-কেই বেছে নিয়েছিলেন রোজ? তা হলে কি তাঁর কোনও বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল? এই সব কোনও প্রশ্নের সদুত্তর পাওয়া যায়নি।

১৯ ১৯
এই ঘটনা নিয়ে একটি সিনেমাও বলিউডে তৈরি হয়েছে। তবে সেই ছবি মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এই সিনেমার নাম ‘রোজি: দ্য স্যাফ্রন চ্যাপ্টার’। আরবাজ খান এবং অভিনেত্রী শ্বেতা তিওয়ারির মেয়ে পলক তিওয়ারি অভিনীত এই ছবি খুব শীঘ্রই প্রেক্ষাগৃহে মু্ক্তি পাবে।

এই ঘটনা নিয়ে একটি সিনেমাও বলিউডে তৈরি হয়েছে। তবে সেই ছবি মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এই সিনেমার নাম ‘রোজি: দ্য স্যাফ্রন চ্যাপ্টার’। আরবাজ খান এবং অভিনেত্রী শ্বেতা তিওয়ারির মেয়ে পলক তিওয়ারি অভিনীত এই ছবি খুব শীঘ্রই প্রেক্ষাগৃহে মু্ক্তি পাবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy