Advertisement
০৬ নভেম্বর ২০২৪
Aircraft

Passenger aircraft: একসঙ্গে দেড় হাজার যাত্রী! বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রিবাহী বিমানে স্বাগত

বিশ্বব্যাপী বৃহত্তম বিমান উৎপাদনে ‘এয়ারবাস’ ও ‘বোয়িং’ বিমান নির্মাণকারী সংস্থা দু’টি রয়েছে তালিকার শীর্ষে। এখনও আকাশে বহাল তবিয়তে উড়ে চলেছে এই সংস্থার তৈরি বিমানগুলি।

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৯ জুলাই ২০২২ ০৯:৫০
Share: Save:
০১ ১২
‘সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস’ হোক বা ‘ইউনাইটেড এয়ারলাইনস’— বিশ্বব্যাপী যত নামী বিমানসংস্থা রয়েছে, তাদের তরফে এমন কয়েকটি বিমান কিনে রাখা হয়েছে যে বিমানগুলির যাত্রীধারণের ক্ষমতা অনেক বেশি।

‘সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস’ হোক বা ‘ইউনাইটেড এয়ারলাইনস’— বিশ্বব্যাপী যত নামী বিমানসংস্থা রয়েছে, তাদের তরফে এমন কয়েকটি বিমান কিনে রাখা হয়েছে যে বিমানগুলির যাত্রীধারণের ক্ষমতা অনেক বেশি।

০২ ১২
বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রিবাহী বিমানগুলির বেশির ভাগ তৈরি করে ‘এয়ারবাস’ এবং ‘বোয়িং’।

বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রিবাহী বিমানগুলির বেশির ভাগ তৈরি করে ‘এয়ারবাস’ এবং ‘বোয়িং’।

০৩ ১২
পৃথিবীর বৃহত্তম বিমান ‘এয়ারবাস ৩৮০-৮০০’। ‘বোয়িং ৭৪৭’কে টেক্কা দিতে ‘এয়ারবাস’ সংস্থা তার চেয়েও বড় আকারের যাত্রিবাহী বিমান তৈরি করার পরিকল্পনা করে। তিনটি বিমান পরীক্ষা করার জন্য নির্মাণ করেছিল ‘এয়ারবাস’। এই তিনটি বিমান-সহ মোট ২৫৪টি বিমান তৈরি করা হয় সংস্থার তরফে।

পৃথিবীর বৃহত্তম বিমান ‘এয়ারবাস ৩৮০-৮০০’। ‘বোয়িং ৭৪৭’কে টেক্কা দিতে ‘এয়ারবাস’ সংস্থা তার চেয়েও বড় আকারের যাত্রিবাহী বিমান তৈরি করার পরিকল্পনা করে। তিনটি বিমান পরীক্ষা করার জন্য নির্মাণ করেছিল ‘এয়ারবাস’। এই তিনটি বিমান-সহ মোট ২৫৪টি বিমান তৈরি করা হয় সংস্থার তরফে।

০৪ ১২
২০০৭ সালে ‘এয়ারবাস ৩৮০-৮০০’ বিমানটি প্রথম বিক্রি করা হয় ‘সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস’কে। সিঙ্গল ক্লাসে ৮৫৩ জন যাত্রী এবং দ্বিতীয় টিয়ারে ৬৪৪ জন যাত্রী নিয়ে প্রায় ১৫০০ যাত্রীর ভার নিতে পারে এই বিমানটি। ২০০১ সালে সংস্থা থেকে নির্মাণকার্য বন্ধ হয়ে গেলেও ‘ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ’, ‘সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস’ ও ‘এমিরেট’ সংস্থার অন্তর্ভুক্ত বিমানগুলি এখনও কার্যত রয়েছে।

২০০৭ সালে ‘এয়ারবাস ৩৮০-৮০০’ বিমানটি প্রথম বিক্রি করা হয় ‘সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস’কে। সিঙ্গল ক্লাসে ৮৫৩ জন যাত্রী এবং দ্বিতীয় টিয়ারে ৬৪৪ জন যাত্রী নিয়ে প্রায় ১৫০০ যাত্রীর ভার নিতে পারে এই বিমানটি। ২০০১ সালে সংস্থা থেকে নির্মাণকার্য বন্ধ হয়ে গেলেও ‘ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ’, ‘সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস’ ও ‘এমিরেট’ সংস্থার অন্তর্ভুক্ত বিমানগুলি এখনও কার্যত রয়েছে।

০৫ ১২
তালিকায় এর পরে রয়েছে ‘বোয়িং ৭৪৭-৮’-এর নাম। এই বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১৪,৮১৬ কিলোমিটার। সিঙ্গল ক্লাসে মোট ৭০০ জন যাত্রীর বসার জায়গা রয়েছে। তবে, ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে এই বিমান প্রস্তুতি বন্ধ করা হবে বলে জানা যায়।

তালিকায় এর পরে রয়েছে ‘বোয়িং ৭৪৭-৮’-এর নাম। এই বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১৪,৮১৬ কিলোমিটার। সিঙ্গল ক্লাসে মোট ৭০০ জন যাত্রীর বসার জায়গা রয়েছে। তবে, ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে এই বিমান প্রস্তুতি বন্ধ করা হবে বলে জানা যায়।

০৬ ১২
১৪২টি বিমানের মধ্যে ইতিমধ্যেই ১০০টি বিমান নির্দিষ্ট সংস্থাগুলিকে বিক্রি করে দিয়েছে ‘বোয়িং’। আমেরিকার বায়ুসেনাবাহিনীকেও ২০২৪ সালে একটি ‘বোয়িং ৭৪৭-৮’ বিমান পাঠানো হবে।

১৪২টি বিমানের মধ্যে ইতিমধ্যেই ১০০টি বিমান নির্দিষ্ট সংস্থাগুলিকে বিক্রি করে দিয়েছে ‘বোয়িং’। আমেরিকার বায়ুসেনাবাহিনীকেও ২০২৪ সালে একটি ‘বোয়িং ৭৪৭-৮’ বিমান পাঠানো হবে।

০৭ ১২
‘বোয়িং’ বিমান নির্মাণ সংস্থার তরফে আরও দুটি বিমান তৈরি কর হয়েছে, যা বিশ্বের প্রথম পাঁচটি বৃহত্তম বিমানের তালিকায় রয়েছে। তার মধ্যে একটি হল ‘বোয়িং ৭৪৭-৪০০’। এই বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১৩,৪৪৬ কিলোমিটার। বর্তমানে কার্গো পরিবহণের জন্য ‘বোয়িং ৭৪৭-৪০০’ ব্যবহৃত হয়।

‘বোয়িং’ বিমান নির্মাণ সংস্থার তরফে আরও দুটি বিমান তৈরি কর হয়েছে, যা বিশ্বের প্রথম পাঁচটি বৃহত্তম বিমানের তালিকায় রয়েছে। তার মধ্যে একটি হল ‘বোয়িং ৭৪৭-৪০০’। এই বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১৩,৪৪৬ কিলোমিটার। বর্তমানে কার্গো পরিবহণের জন্য ‘বোয়িং ৭৪৭-৪০০’ ব্যবহৃত হয়।

০৮ ১২
৭৪৭ সিরিজের অন্যতম বিমান এটি। একসঙ্গে প্রায় ৬৬০ যাত্রীসমেত উড়তে সক্ষম বিমানটি। তথ্য অনুযায়ী, ‘মাহান এয়ার’ সংস্থার কাছে আপাতত দু’টি ‘বোয়িং ৭৪৭-৪০০’ রয়েছে, যার মধ্যে একটি মাত্র বিমান এখনও সক্রিয়।

৭৪৭ সিরিজের অন্যতম বিমান এটি। একসঙ্গে প্রায় ৬৬০ যাত্রীসমেত উড়তে সক্ষম বিমানটি। তথ্য অনুযায়ী, ‘মাহান এয়ার’ সংস্থার কাছে আপাতত দু’টি ‘বোয়িং ৭৪৭-৪০০’ রয়েছে, যার মধ্যে একটি মাত্র বিমান এখনও সক্রিয়।

০৯ ১২
অপর ‘বোয়িং’ নির্মিত বিমানটি হল ‘বোয়িং ৭৭৭-৩০০’। এই বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১১,১৬৫ কিলোমিটার। এর প্রথম উড়ান ২০০৪ সালে। ৫৫০ জন যাত্রীসমেত বিমানটি আকাশে উড়তে পারে।

অপর ‘বোয়িং’ নির্মিত বিমানটি হল ‘বোয়িং ৭৭৭-৩০০’। এই বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১১,১৬৫ কিলোমিটার। এর প্রথম উড়ান ২০০৪ সালে। ৫৫০ জন যাত্রীসমেত বিমানটি আকাশে উড়তে পারে।

১০ ১২
এখনও ‘বোয়িং ৭৭৭-৩০০’ বিমানের কয়েকটি ‘সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস’ ও ‘ইউনাইটেড এয়ারলাইনস’ বিমানসংস্থার অন্তর্ভুক্ত।

এখনও ‘বোয়িং ৭৭৭-৩০০’ বিমানের কয়েকটি ‘সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস’ ও ‘ইউনাইটেড এয়ারলাইনস’ বিমানসংস্থার অন্তর্ভুক্ত।

১১ ১২
৩২০ থেকে ৪৭৫ জন যাত্রী বহনে সক্ষম ‘এয়ারবাস এ৩৪০-৬০০’ বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১৪,৬০০ কিলোমিটার। এ৩৪০ সিরিজের মধ্যে সবচেয়ে বৃহত্ বিমান এটি।

৩২০ থেকে ৪৭৫ জন যাত্রী বহনে সক্ষম ‘এয়ারবাস এ৩৪০-৬০০’ বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১৪,৬০০ কিলোমিটার। এ৩৪০ সিরিজের মধ্যে সবচেয়ে বৃহত্ বিমান এটি।

১২ ১২
‘লুফথাংসা এয়ারলাইনস’ বিমানসংস্থার কাছে ‘এয়ারবাস এ৩৪০-৬০০’ বিমানটি সর্বোচ্চ পরিমাণে রয়েছে।

‘লুফথাংসা এয়ারলাইনস’ বিমানসংস্থার কাছে ‘এয়ারবাস এ৩৪০-৬০০’ বিমানটি সর্বোচ্চ পরিমাণে রয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE