This IAS couple Srushti Desmukh and Nagarjuna Gowda becomes internet sesnsation dgtl
IAS
IAS: টিনা দাবি-আতহার খানের জনপ্রিয়তাকে ১০ গোল দিতে পারেন আইএএস সৃষ্টি-নাগার্জুনের জুটি
টিনা দাবি-আতহার আমির খান জুটির পর এ বার চর্চার কেন্দ্রে আরও এক আইএএস জুটি। সৃষ্টি জয়ন্ত দেশমুখ এবং নাগার্জুন গৌড়া।
সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লিশেষ আপডেট: ০৭ অগস্ট ২০২২ ১৬:৩৮
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৪
টিনা দাবি-আতহার আমির খান জুটির পর এ বার চর্চার কেন্দ্রে আরও এক আইএএস জুটি। সৃষ্টি জয়ন্ত দেশমুখ এবং নাগার্জুন গৌড়া।
০২১৪
টিনা দাবি এবং আতহার খানের প্রেমকাহিনি এবং তাঁদের বিয়ে নিয়ে বিপুল চর্চা হয়েছিল। যদিও বিয়ের দু’বছরের মধ্যেই তাঁদের দাম্পত্য জীবনে ছেদ পড়ে।
০৩১৪
এই জুটির মতোই দেশবাসীর নজর কাড়ছেন আইএএস সৃষ্টি-নাগার্জুনের জুটি। নেটমাধ্যমেও তাঁরা বেশ সক্রিয়। ইনস্টাগ্রামে সৃষ্টির অনুরাগীর সংখ্যা ১৮ লক্ষ আর নাগার্জুনের ৩ লক্ষ ৬১ হাজার।
০৪১৪
সৃষ্টি এবং নাগার্জুন দু’জনেই ২০১৯ ব্যাচের আইএএস। সৃষ্টি বর্তমানে মধ্যপ্রদেশের নরসিংহপুর জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক (এডিএম) পদে কর্মরত। এর আগে মধ্যপ্রদেশেরই ডিন্ডোরি জেলার এডিএম হিসাবে কাজ করেছেন তিনি।
০৫১৪
পুরো নাম সৃষ্টি জয়ন্ত দেশমুখ। ভোপালের বাসিন্দা। ২০২১-এর অগস্টে কর্নাটকের নাগার্জুনের সঙ্গে এনগেজমেন্ট হয় সৃষ্টির। ২০২২-এর এপ্রিলে বিয়ে হয় এই আইএএস জুটির।
০৬১৪
বিয়ের পর সৃষ্টি ইনস্টাগ্রামে লেখেন, ‘আমার জীবনের একটা সুন্দর অধ্যায়ের সূচনা হল। এখন থেকে আমি সৃষ্টি দেশমুখ গৌড়া।’
০৭১৪
২০১৮-র ইউপিএসসি সিএসই পরীক্ষায় সারা দেশের মধ্যে পঞ্চম হয়েছিলেন সৃষ্টি। আর নাগার্জুনের র্যাঙ্ক ছিল ৪১৮।
০৮১৪
কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করেছেন সৃষ্টি। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পাশাপাশি ইউপিএসসি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। প্রথম চেষ্টাতেই তিনি এই পরীক্ষা পাশ করেন। শুধু তাই নয়, ওই বছরে মহিলা পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সেরা হয়েছিলেন সৃষ্টি।
০৯১৪
ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় মেধাবী সৃষ্টি। ভোপালেই তাঁর স্কুল এবং কলেজ জীবন কেটেছে। ছাত্রজীবনে নানা বিতর্কসভা, স্কাউটস এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নিয়মিত অংশ নিতেন। এনসিসি-ও করেছেন তিনি।
১০১৪
সৃষ্টির মা পেশায় শিক্ষক। বাবা ইঞ্জিনিয়ার।
১১১৪
কর্নাটকের ছোট গ্রামে জন্ম নাগার্জুনের। শৈশব থেকেই মেধাবী ছাত্র। ২০১৬ সালে এমবিবিএস পাশ করেন তিনি। কর্নাটকের বাসিন্দা হলেও কর্মসূত্রে মধ্যপ্রদেশে থাকেন।
১২১৪
স্কুলে থাকাকালীন ২০০৯ সালে ন্যাশনাল জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপে রুপোর পদক পেয়েছিলেন। ছাত্রাবস্থাতেই তিনি স্থির করেন সরকারি চাকরি করবেন। স্কুল জীবন পেরিয়ে মেডিক্যাল নিয়ে পড়াশোনা করেন।
১৩১৪
বাইকের শখ রয়েছে নাগার্জুনের। এ ছাড়াও তিনি এক জন মোটিভেশনাল স্পিকার। নাগার্জুন এক জন পশুপ্রেমীও বটে।