Meet the tallest living woman Rumeysa Gelgi, confirmed Guiness World Records dgtl
Tallest Living Woman
উচ্চতা ৭ ফুটেরও বেশি! ‘উইভার সিনড্রোমে’ আক্রান্ত সবচেয়ে লম্বা তরুণীর রয়েছে একাধিক নজির
পথ চলাচল করতে সুবিধা হবে বলে হুইলচেয়ারে বসেই চলাফেরা করেন রুমেস্যা। কম দূরত্বের পথ অতিক্রম করতে গেলে লাঠির সাহায্য নেন তিনি।
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতাশেষ আপডেট: ০৩ অগস্ট ২০২৪ ১৪:৩২
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৩
পেশায় গবেষক। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে গবেষণাও করেছেন। তবে তিনি নজর কেড়েছেন অন্য ভাবে। উচ্চতার নিরিখে বিশ্বের সকল তরুণীর মধ্যে এগিয়ে রয়েছেন রুমেস্যা গেলগি। ‘গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’-এ বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা তরুণী হিসাবে নজির গড়েছেন তিনি।
০২১৩
১৯৯৭ সালের ১ জানুয়ারি তুরস্কের কারাবুক প্রদেশের বাসিন্দা রুমেস্যা। জন্মের সময় তাঁর ওজন ছিল ৫.৯ কিলোগ্রাম। জন্মের পর এক বিশেষ ধরনের উপসর্গ লক্ষ করা যায় রুমেস্যার।
০৩১৩
‘উইভার সিন্ড্রোম’ নামে এক বিশেষ উপসর্গ দেখা দেয়। সাধারণত মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যেই এই উপসর্গ বেশি লক্ষ করা যায়। এর ফলে হাড়ের পাশাপাশি পেশিরও অস্বাভাবিক হারে দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পেতে থাকে। রুমেস্যারও একই কারণে উচ্চতা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
০৪১৩
রুমেস্যার উচ্চতা সাত ফুট ৭১ ইঞ্চি। উচ্চতা অনেকটাই বেশি বলে ১৮ বছর বয়স থেকে সকলের নজর কাড়তে শুরু করেন তিনি।
০৫১৩
শুধুমাত্র উচ্চতার দিক থেকেই নয়, রুমেস্যার হাতও অনেকটা লম্বা। এমনকি হাতের আঙুলগুলির দৈর্ঘ্যও তুলনামূলক ভাবে বেশি। সারা বিশ্বে তরুণীদের মধ্যে সবচেয়ে লম্বা হাত এবং হাতের আঙুল রয়েছে রুমেস্যার।
০৬১৩
উচ্চতা বেশি হওয়ার কারণে হাঁটাচলা করতে অসুবিধা হয় তাঁর। খুব বেশি ক্ষণ হাঁটতে পারেন না তিনি।
০৭১৩
চলাচল করতে সুবিধা হবে বলে হুইলচেয়ারে বসেই চলাফেরা করেন রুমেস্যা। কম দূরত্বের পথ অতিক্রম করতে গেলে লাঠির সাহায্য নেন।
০৮১৩
আট বছর বয়স থেকে বাড়িতেই পড়াশোনা শুরু করেন রুমেস্যা। ২০১৬ সালে স্কুলের গণ্ডি পার করেন তিনি।
০৯১৩
স্কুলের পড়াশোনা শেষ করার পর ওয়েব ডেভেলপমেন্টের প্রতি আগ্রহ জন্মায় রুমেস্যার। এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর একাধিক শংসাপত্রও পান তিনি।
১০১৩
২০২২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর প্রথম বিমানে ওঠেন রুমেস্যা। ইস্তানবুল থেকে ক্যালিফোর্নিয়া যাবেন বলে বিমানের টিকিট কাটেন তিনি। কিন্তু উচ্চতার কারণে আসনে বসতে অসুবিধা হচ্ছিল তাঁর।
১১১৩
স্থানীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, বিমানের ভিতর ছ’টি আসন জুড়ে রুমেস্যার জন্য একটি ‘স্ট্রেচার’ তৈরি করা হয়। সেই বিশেষ আসনে শুয়ে বিমানে যাতায়াত করেছিলেন তিনি
১২১৩
অবসর পেলে সাঁতার কেটে এবং পরিবারের সঙ্গে খাওয়াদাওয়া করে সময় কাটাতে ভালবাসেন রুমেস্যা।
১৩১৩
সমাজমাধ্যমেও মাঝেমধ্যে সক্রিয় হতে দেখা যায় রুমেস্যাকে। ইতিমধ্যেই ইনস্টাগ্রামের পাতায় তাঁর অনুগামীর সংখ্যা ৪৩ হাজারের গণ্ডি পার করে ফেলেছে।