Meet the strangers who will get ‘Married at First Sight’ dgtl
Married at first sight
‘ম্যারেড অ্যাট ফার্স্ট সাইট’, প্রথম দেখাতেই সোজা বিয়ের পিঁড়িতে এঁরা!
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০২১ ১৮:৪৪
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৩
প্রথম দেখাতেই প্রেম হয় শুনেছেন। তা বলে প্রথম দেখাতেই সোজা বিয়ের পিঁড়িতে! এমন আজগুবি কথা শুনেছেন কেউ?
০২১৩
শুনতে আজগুবি হলেও ঘটনা কিন্তু পুরোদস্তুর সত্যি। ঠিক এই রকমই কাণ্ড করে বসেছেন ৫ জুটি। চুটিয়ে সংসারও করছেন তাঁরা।
০৩১৩
তাঁরা কারা? কোথায়, কী ভাবে তাঁদের দেখা হল? এ সব একটু খুলেই বলা যাক এ বার।
০৪১৩
তাঁরা হলেন রায়ান-ক্লারা, জেকব-হ্যালি, ক্রিস-পেগ, এরিক-ভার্জিনিয়া এবং ভিনসেন্ট-ব্রায়ানা।
০৫১৩
তাঁরা প্রত্যেকেই আটলান্টার বাসিন্দা এবং তাঁদের দেখা হয়েছিল একটি রিয়েলিটি শো-এ।
০৬১৩
যার নামই হল ‘ম্যারেড অ্যাট ফার্স্ট সাইট’ অর্থাৎ প্রথম দেখাতেই বিয়ে। তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন এই রিয়েলিটি শো-এর প্রতিযোগী। শো-এ অংশ নিয়েছিলেন নিজেদের জীবনসঙ্গীকে বেছে নেওয়ার জন্যই।
০৭১৩
২৭ বছরের তরুণী ক্লারা একজন বিমানসেবিকা। জীবনে প্রচুর প্রেম এসেছে তাঁর। কিন্তু কেউই তাঁকে সিরিয়াসলি নেননি। সে কারণেই এই শো-এ আসার সিদ্ধান্ত তাঁর।
০৮১৩
একটি সফটওয়্যার কোম্পানির প্রজেক্ট ম্যানেজার রায়ান। মা-বাবার ৩০ বছরের সুখী দাম্পত্য। ঠিক এই রকমই জীবনসঙ্গী চেয়েছিলেন তিনিও, যাঁর সঙ্গে হেসে খেলে সব ক'টা বছর কাটিয়ে ফেলা যায়। তাঁর চোখে ক্লারাই সেই মেয়ে।
০৯১৩
জেকব এবং হ্যালির মধ্যে ১০ বছরের ফারাক। কিন্তু মনের মিল থাকলে বয়সের ফারাক কোনও সমস্যা তৈরি করে না। হ্যালির প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ড তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
১০১৩
কোনও ছেলেকেই তাই সহজে বিশ্বাস করতে পারেন না হ্যালি। কিন্তু জেকব তাঁর সেই ভরসার জায়গা হয়ে ওঠেন খুব অল্প সময়েই। একে অপরের পারফেক্ট ম্যাচ তাঁরা।
১১১৩
২৭ বছরের ক্রিসের এই শো-এ আসার কয়েক মাস আগে এনগেজমেন্ট হয়েছিল। কিন্তু মাত্র কয়েক দিনেই সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। তাঁর এমন একজন স্ত্রী চাই, যাঁর নজর সম্পত্তিতে থাকবে না। পেগের মধ্যেই এই গুণ খুঁজে পেয়েছেন তিনি।
১২১৩
এরিক একজন পাইলট। আর পেশাগত কারণে প্রেমিকাদের ঠিকমতো সময় দিতে না পারার জন্য বহু সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছে তাঁর। এই শো-এ ভার্জিনিয়ার মধ্যেই তিনি নিজের জীবনের উড়ান-সঙ্গী খুঁজে পেয়েছেন।
১৩১৩
২৮ বছরের ভিনসেন্টের সম্পর্ক আবার ভেঙে গিয়েছিল তিনি নিজের একটি ব্যবসা শুরু করতে চেয়েছিলেন বলে। সমবয়সি ইঞ্জিনিয়ার ব্রায়ানার পূর্ণ সমর্থন রয়েছে তাঁর সিদ্ধান্তে। ভিনসেন্ট মনে করেন, ব্রায়ানার সমর্থনে তিনি ব্যবসায় সফল হতে পারবেন।