ওএমআর (অপটিক্যাল মার্ক রেকগনিশন) শিট হল বহু-বিকল্পভিত্তিক প্রশ্নের তালিকা। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীদের এই ধরনের প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়। প্রশ্নের নীচে বিকল্প উত্তরগুলির পাশে দেওয়া থাকে একটি করে গোল অংশ। সঠিক উত্তরের পাশের গোল শূন্যস্থান কালি দিয়ে ভরাট করে উত্তর জানান পরীক্ষার্থীরা।
২০ লক্ষের বেশি পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১২ লক্ষের ওএমআর শিট নষ্ট করা হয়েছে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন, কাদের উত্তরপত্র নষ্ট করা হয়েছে, সে সংক্রান্ত তথ্যও পর্ষদের কাছে নেই। উত্তরপত্র নষ্ট করার জন্য কোনও টেন্ডার ডাকা হয়নি। সব মিলিয়ে পর্ষদের ভূমিকা সন্দেহজনক এবং ঢিলেঢালা, মন্তব্য বিচারপতির। তিনি আরও বলেন, ‘‘সাংবিধানিক সংস্থার কাছে এই ভূমিকা প্রত্যাশিত নয়।’’
উল্লেখ্য, চাকরিপ্রার্থীদের ওএমআর শিট নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ নতুন নয়। এর আগে স্কুল সার্ভিস কমিশনের গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি কর্মী নিয়োগে এই অভিযোগ উঠেছিল। কলকাতা হাই কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জিতকুমার বাগের নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটি আদালতে রিপোর্ট দিয়ে জানিয়েছিল, পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিট পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। টেটের উত্তরপত্রে কারচুপি হয়েছে কি না, এ বার সে দিকে নজর আদালতের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy