আয় গোপন করে বেঁচে যাওয়ার কোনও পথ নেই। কারণ আয়কর বিভাগ আপনার ব্যাঙ্ক লেনদেন, কাজের জায়গা, ভাড়াটে, দুই দেশের মধ্যে তথ্যের আদানপ্রদান-সহ সব জায়গা থেকে আপনার উপার্জন জানতে পেরেই যাবে। তাই আপনি যদি উপার্জনের কোনও অংশ রিটার্নে না দেখান, আর সেই উপার্জনের হদিশ আয়কর বিভাগ পেয়ে যায়, তা হলে আপনি ট্যাক্স নোটিস পেতেই পারেন।
ধরুন আপনি আপনার স্ত্রী বা আপনার স্বামীর নামে কিছু বিনিয়োগ করলেন। কিন্তু সেটা আইটিআর দাখিলের সময় ভুলে গেলেন বা ইচ্ছে করে গোপন করলেন। তা হলে কিন্তু আপনার কাছে আসতে পারে নোটিস। কারণ আয়কর দফতর যদি দেখে, ওই বিনিয়োগ করা হয়েছে আয়করদাতার উপার্জন থেকে এবং ওই বিনিয়োগ আয়করের আওতায় পড়ে, তা হলে আপনার কাছে নোটিস আসার সম্ভাবনা প্রবল।
বেশি অঙ্কের লেনদেন করলে আপনার কাছে নোটিস আসতে পারে। আয়কর দফতর সেই করদাতাদের চিহ্নিত করে রাখেন, যাঁরা বেশি অঙ্কের লেনদেন করেন কিন্তু আয়কর রিটার্নে তা জানান না। যেমন ধরুন, আপনি যদি ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বড় অঙ্কের লেনদেন করেন, বড় অঙ্কের অর্থিক বিনিয়োগ করেন, অথবা কোনও সম্পত্তি কেনেন, কিন্তু রিটার্নে দাখিল না করেন, তবে নোটিস আসবে।
যে কোনও সময়ে আপনি আয়কর দফতরের আতস কাচের তলায় আসতে পারেন। যদি আপনি কোনও নোটিস, বিশেষত, ১৪৩(২) ধারায় নোটিস পান, তা হলে বুঝতে হবে আপনার দাখিল করা রিটার্ন অ্যাসেসিং অফিসার নজরে রেখেছেন। স্ক্রটিনি সংক্রান্ত কোনও নোটিস পেলে প্রথমেই আপনি যা করবেন তা হল, নোটিসের ভ্যালিডিটি চেক করবেন। এরপর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উত্তর দিন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy