১৪ মার্চ, ১৮৭৯
জার্মানির উলমা শহরে জন্ম। বাবা, হারমান আইনস্টান। মা, পাওলিন।
১৮৯৪
আইস্টাইনের পরিবার ইতালি চলে যান
১৮৯৬
স্কুল শেষ করে জুরিখের পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা শুরু করেন। সে বছরই সেনায় বাধ্যতামূলক ভর্তি এড়াতে জার্মান নাগরিকত্ব ছেড়ে দেন। বয়স তখন ১৭।
১৯০০
কলেজ শেষ। কাজ খোঁজা শুরু করলেন আইনস্টাইন। পছন্দ ছিল শিক্ষকতা।
১৯০১
সুইজারল্যান্ডের নাগরিকত্ব গ্রহণ করলেন।
১৯০২
সুইস পেটেন্ট অফিসে ক্লার্কের কাজ পেলেন আইনস্টাইন।
১৯০৩
সহপাঠিনী মিলেভা মারিকের সঙ্গে বিবাহ। দাম্পত্য সুখের হয়নি। মিলেভার দুই পুত্রসন্তান হয়।
১৯০৫
আইনস্টাইনের জীবনের বিস্ময়কর বছর। একই বছরে তিনটি পেপার প্রকাশ। প্রথম পেপারে বিশেষ আপেক্ষিকতাবাদের ভিত তৈরি। দ্বিতীয় পেপারে ব্রাউনিয়ান মোশন থেকে অনুর অস্তিত্ত্ব শনাক্ত করা। তৃতীয় পেপারে আলোর কণা কোয়ান্টামের প্রয়োগ, যার সূত্রে আইনস্টাইনের নোবেল প্রাইজ।
১৯১৪
জার্মানির বার্লিনে ফিরে আসা। কাইজার উইলহেম ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর পদে যোগ দেন।
১৯১৫
সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদের তত্ত্ব প্রকাশ।
১৯১৯
অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে আইনস্টাইন ডিভোর্স পেলেন। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিয়ে করলেন মাসতুতো বোন এলজাকে। পুনরায় জার্মান নাগরিকত্ব গ্রহণ করলেন। এ বছরই পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের সময়ে প্রমাণিত হল আইনস্টাইনের তত্ত্বের সত্যতা। বিশ্ব জুড়ে খ্যাতি ছড়াল।
১৯২১
১৯০৫-এর কাজের জন্য নোবেল পুরস্কার পেলেন।
১৯৩৩
জার্মানি থেকে সপরিবারে পালিয়ে এলেন আমেরিকায়। প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্স স্টাডিজ’-এ পড়াতে শুরু করলেন।
১৯৩৬
দ্বিতীয় স্ত্রী এলজার মৃত্যু।
১৯৩৯
মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টকে চিঠি লিখলেন। সেই চিঠিতে পরমাণু বোমা তৈরিতে জার্মানির বিজ্ঞানীরা এগিয়ে রয়েছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করলেন। এ চিঠি আমেরিকার পরমাণু কর্মসূচিকে ত্বরান্বিত করেছিল।
১৯৪০
আমেরিকার নাগরিকত্ব গ্রহণ করলেন।
এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫
হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে মৃত্যু। বয়স তখন ৭৬।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy