প্রতীকী ছবি
রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট। এক কথায় রেইটস। একে এক ধরনের সংস্থা হিসাবে ভাবাই ভাল। পশ্চিমি দুনিয়ার লগ্নির বাজারে পুরনো হলেও ভারতের বাজারে এসেছে ২০১৯ সালে। এই সংস্থাগুলি বিভিন্ন অফিস বাড়ি,বহুতল ইত্যাদি চালায়। এই সব বাড়ি থেকে ভাড়া মেলে আর সেটাই সংস্থাগুলির আয়ের সূত্র। এদের মধ্যে যারা সেবি নথিভুক্ত তাদের সেবির আইন মেনে চলতে হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবশ্য নথিভুক্ত না হলেও এই জাতীয় সংস্থাগুলিকে নিয়ন্ত্রক সংস্থার আইন মেনেই নজরদারিতে থাকতে হয়।
সেবি নথিভুক্ত সংস্থাগুলিকে তাদের ভাড়া বাবদ নিট আয়ের ৯০ শতাংশই ডিভিডেন্ড হিসাবে দিয়ে দিতে হয়। তবে এই ধরনের সংস্থা নানান ভাবে তাদের ব্যবসা করে। জেনে নিন সেই বিভাজন।
কিছু সংস্থা আছে যারা অফিসের জন্য তৈরি বাড়ি দেখাশোনা করে এবং ভাড়া আদায় করে। এই সংস্থাগুলি বিনিয়োগকারীদের কাছে সব থেকে বেশি জনপ্রিয়
এই সংস্থাগুলি আবাসন শিল্প সংস্থাগুলিকে ঋণ দিয়ে থাকে, সম্পদ বন্ধক নিয়ে। এদের আয়ের সূত্র হল ঋণের উপর পাওয়া সুদ
এই সংস্থাগুলি উপরের যে দুটি ব্যবসার কথা বলা হয়েছে, সেই দুই ধরনের ব্যবসাতেই জড়িত। এদের আয়ের সূত্র হল ভাড়া এবং সুদ
এই সংস্থাগুলির মধ্যে কয়েকটি শেয়ার বাজারে নথিভুক্ত। তাই এই সংস্থাগুলির শেয়ার আমরা বাজার থেকে কিনতে পারি এবং এরা সেবির নিয়ন্ত্রনাধীন
এর বাইরেও আরও কয়েক ধরনের সংস্থা আছে কিন্তু তাদের বিনিয়োগ এবং টাকার সূত্র নির্দিষ্ট একটি বৃত্তে সীমাবদ্ধ।
তুলনামূলক ভাবে কম ঝুঁকির এই লগ্নিতে আপনার লাভ নিয়মিত আয়। সেবি নিয়ন্ত্রিত এবং বাজারে নথিভুক্ত হওয়ায় কেনা-বেচার সুবিধা। পছন্দ না হলে বিক্রি করে দিতে পারবেন বাজারেই। এবং টাকার দাম পড়লে তাল মিলিয়ে আপনার আয়ও বাড়বে কারণ আবাসন শিল্পের ভাড়া এবং সুদের হার বাড়বে।
বিশেষজ্ঞদের কাছে সমাধান খুঁজতে সঞ্চয় নিয়ে আমাদের প্রশ্ন পাঠান — takatalk2023@abpdigital.in এই ঠিকানায় বা হোয়াটস অ্যাপ করুন এই নম্বরে — ৮৫৮৩৮৫৮৫৫২আপনার আয়, খরচ এবং সঞ্চয় জানাতে ভুলবেন না। পরিচয় গোপন রাখতে চাইলে অবশ্যই জানান।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy