প্রতীকী চিত্র
ব্যক্তিগত সঞ্চয় বা বিনিয়োগ নিয়ে ভাবনাচিন্তা করার একদম শুরুর পর্বেই স্বাস্থ্যবিমার প্রয়োজন। নিজের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত রাখতে সবার প্রথমেই দরকার স্বাস্থ্যবিমা, যাতে যে কোনও রকম বিপদ থেকে আগাম সুস্থ থাকার সুযোগ হাতে রাখতে পারেন। বিশেষত, কোভিড পরবর্তী সময়ে স্বাস্থ্যবিমার গুরুত্ব আরও বেশি করে অনুভব করছেন মানুষ।
স্বাস্থ্যবিমায় টাকা ছাড়ের খুব প্রয়োজন হয় সাধারণ মানুষের। তা না হলে বছরের নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম করে একগুচ্ছ টাকা গুনতে গুনতে হয়রান হয়ে যান সবাই। তাই প্রিমিয়ামের টাকার মধ্যে কিছু টাকা ছাড় পাওয়ার উপায়ের হদিশ রইল এই প্রতিবেদনে।
কম বয়সে শুরু করুন-
কম বয়সে মানুষ কম বিপদ বা লো-রিস্ক বিভাগে থাকেন। তাই বিমার প্রিমিয়ামও তুলনায় অনেকটাই কম হয়। রোগ-বালাই কম থাকায় খুব দামি বিমারও দরকার পড়ে না তাঁদের। এক বার বিমা কিনে নিলে প্রিমিয়ামের অঙ্কে আর বদল আসবে না। তাই তাড়াতাড়ি শুরু করলে বহু বছরের লক-ইন এ বিমা নিতে পারবেন, টাকাও বাঁচবে অনেক।
বিমার জন্য উপযুক্ত অ্যাড-অন বেছে নিন-
সারা বছরই নানা কারণে টুকটাক অসুস্থতা লেগেই থাকে। যা আদৌ স্বাস্থ্যবিমার মধ্যে পড়ে না বলে পকেট থেকেই সেই খরচ দিতে হয়। বিমা নেওয়ার সময়ে অ্যাড অন মেলে নানা রকম। সেই রকম কোনও বিশেষ প্রকল্প বিমার সঙ্গে জুড়ে নিন যেমন, ওপিডি খরচ ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে প্রিমিয়াম কিছু বেশি দিতে হলেও খুচরো খরচের হাত থেকে বাঁচানো যায় নিজেকে।
সর্বাধিক আয়কর ছাড়-
স্বাস্থ্যবিমার সঙ্গে আয়কর ছাড় বিশেষ ভাবে জড়িয়ে রয়েছে। ৮০ডি ধারার নিয়ম অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিমার প্রিমিয়াম দেওয়ার জন্য আপনি আয়করে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড় পেতে পারেন।
এ ছাড়াও বয়স্ক অভিভাবকদের জন্য স্বাস্থ্যবিমার প্রিমিয়াম জমা করার প্রমাণ দেখাতে পারলে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড় মেলে আয়করে।
‘টাকা টক্’-এর প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘বন্ধন মিউচুয়াল ফান্ড’।
এই প্রতিবেদনটি ‘টাকা টক্’ ফিচারের অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy