মেরুন রঙের শাড়ি ও স্নিকার্স পরে নাচছেন এষণা। ছবি ভিডিয়ো থেকে নেওয়া।
দিল্লিবাসী হুলা হুপ নৃত্যশিল্পী এষণা কুট্টি। সম্প্রতি তিনি বাড়িতে নৃত্য অনুশীলন করছিলেন জনপ্রিয় এক হিন্দি গানের সুরে। শাড়ি পরে হুলা হুপ নৃত্য তিনি নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করেন। তার পরই তা ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে। সেই ভিডিয়ো দেখে গায়িকা রেখা ভরদ্বাজ, শিল্পপতি আনন্দ মহীন্দ্রা-সহ নেটাগরিকদের একটি বিশাল অংশ।
২০০৯-এ মুক্তি পেয়েছিল ‘দিল্লি-৬’ ছবিটি। সেই ছবিতেই রেখা ভরদ্বাজ গেয়েছিলেন ‘গেন্দা ফুল’ গানটি। ওই গান সে সময় রীতিমতো হিট হয়েছিল। সেই গানে নেচেই নস্টালজিয়া ফিরিয়েছেন এষণা। ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, মেরুন রঙের শাড়ি ও স্নিকার্স পরে নাচছিলেন তিনি। ‘গেন্দা ফুল’ গানে শাড়ি হুপিং-এই নাচের ভঙ্গিতে মেতেছেন নেটাগরিকরা।
রেখা ভরদ্বাজও এষণার এই নাচের প্রশংসা করেছেন। ভিডিয়োটি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘‘হুপ নিয়ে এ রকম নাচ দেখা সত্যি আনন্দদায়ক।’’ এষণা কাছে হুপ নিয়ে নাচ শেখার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন তিনি। একই সুর শিল্পপতি আনন্দ মহীন্দ্রার গলাতেও। তিনি এষণার নাচের প্রশংসায় প়ঞ্চমুখ। দেখুন সেই ভিডিয়ো—
নিজের ভিডিয়োর ভাইরাল হওয়ায় বিস্মিত দিল্লির লেডি শ্রী রাম কলেজের প্রাক্তন ছাত্রী এষণা। তিনি লিখেছেন, ‘‘আমি ভাবতেই পারছি না, ভিডিয়োটি কোথায় গিয়ে পৌঁছবে। ভাললাগা গানের সঙ্গে আমি অনুশীলন করছিলাম আমি। সেটাই ইনস্টাগ্রামে দিয়েছিলাম।’’ এষণার এত দিন কোনও টুইটার অ্যাকাউন্ট ছিল না। ভিডিয়োটি ব্যাপক হারে টুইটারে ছড়িয়ে পড়ার খবর পেয়ে তিনি টুইটারে অ্যাকাউন্ট খোলেন। এ ব্যাপারে তিনি লিখেছেন, ‘‘আমি আশায় করিনি, এটা টুইটারে দেব কোনওদিন। কারণ, এক দিন আগে পর্যন্ত আমার টুইটারে অ্যাকাউন্ট ছিল না।’’ এই নাচের জেরে টুইটারে যোগ দেওয়ার এক দিনের মধ্যেই তিনি পেয়েছেন পাঁচ হাজারের বেশি ফলোয়ার।
Aww this is amazing.Thank you @Namrata_Joshi for sharing this with me.I do have danced wearing a saree n sneakers but this.A Treat to watch her graceful dance with Hoop with such aesthetics #EshnaKutty is amazing.Will have2 learn 2 hoop from her @Rachnakanwar @ndcnn #GendaPhool https://t.co/rkxW5ig5NV
— rekha bhardwaj (@rekha_bhardwaj) September 25, 2020
আরও পড়ুন: ‘গুলি করে মারবেন না’, বুকে প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে থানায় আত্মসমর্পণ উত্তরপ্রদেশের দুষ্কৃতীর
আরও পড়ুন: স্কুল বন্ধ, লেখাপড়া নয়, দেখিয়ে দিল ঝাড়খণ্ডের গ্রাম
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy