প্রতীকী ছবি।
খাদ্যতালিকায় ডিম থাকলে অন্য অনেক কিছুই বাদ দেওয়া চলে। এমনই বলে থাকেন পুষ্টিবিদেরা। এর এতই গুণ!
কী নেই এতে! নানা ধরনের ভিটামিন থেকে শুরু করে প্রোটিন, সব রয়েছে। আছে ফসফোরাস, জিঙ্ক, ক্যালসিয়ামের মতো মিনারেল। এরই সঙ্গে থাকে নানা ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড। তার উপরে সবচেয়ে সুবিধা হল, এই খাবার খাওয়া ভারী সহজ। রান্নায় বিশেষ সময় যায় না।
অর্থাৎ, ঝট করে পুষ্টির নানা উপাদান শরীরকে জোগান দেওয়ার ক্ষমতা রাখে ডিম।
এই খাদ্য উপস্থিত প্রোটিন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। আবার আর এক দিকে ডিমের ফ্যাটি অ্যাসিড হার্ট সুস্থ রাখে। নানা ধরনের অসুস্থতা দূরে থাকে। এমনকি, এজন নিয়ন্ত্রণে রাখার কাজও করে ডিম।
ডিম খাওয়া বন্ধ করে দিলে তবে কি শুধুই ক্ষতি? এমনও নয়। অতিরিক্ত ডিম খেলে তার জেরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে। ডায়াবিটিকদের ক্ষেত্রেও মাঝেমধ্যে সমস্যা ডেকে আনতে পারে এই খাদ্য। তবে এর গুণ যে অনেক, এ ক্ষেত্রেও তা ভুলে গিলে চলে না।
ফলে ডিম খাওয়া বন্ধ করতে হলে এতে উপস্থিত বাকি পুষ্টির উপাদান জোগান দিতে হবে নানা খাদ্যের মাধ্যমে। এমন ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যে খাবার জরুরি, তা হল দুধ।
ডিমে উপস্থিত সব ধরনের পুষ্টির উপাদান শরীরে না পৌঁছলে দুর্বল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সঙ্গে হার্ট, রক্তচাপের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
তবে চিন্তার কিছু নেই। অনেকেই ডিম খান না। শুধু খেয়াল রাখা ভাল, কোন কোন জিনিস আলাদা করে খাওয়া প্রয়োজন নিজের শরীর ঠিক রাখার জন্য।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy