মাস্ক যখন টুইটার কেনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন তখনই জানিয়ে দিয়েছিলেন, প্রস্তাব গৃহীত না হলে তিনি নিজের অংশীদারিত্ব আর রাখবেন কি না, তা-ও পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবেন। মাস্কের দাবি, তিনি টুইটারের অংশীদার হওয়ার সময়ে ভেবেছিলেন টুইটার বিশ্বজুড়ে বাক স্বাধীনতার মূল মাধ্যম হয়ে উঠবে। কিন্তু বিনিয়োগ করার পরই নাকি তিনি উপলব্ধি করছেন যে, বর্তমান অবস্থায় তা কখনওই সম্ভব নয় টুইটারের পক্ষে। তাই ব্যক্তিগত মালিকানাধীন সংস্থা হিসাবে এর বদল ঘটানোই তাঁর লক্ষ্য। কিন্তু এই ‘বাক স্বাধীনতা’ টুইটারকে কতটা বদলে দিতে পারে, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে বিশ্ববাজারে।