ঘুমকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
ঘুমের মতো প্রিয় আর কী বা আছে? কিন্তু সেই প্রিয় বিষয়টিই ভেস্তে দেয় হাজার পরিকল্পনা। ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই কেটে যায় বেলা। কত কী যে করা হয়ে ওঠে না!
বেশি ঘুমোনোর ফাঁদে পা দিয়ে ফেলেন অনেকেই। কিন্তু তার থেকে মুক্তি না পেলে বিপদ। কিছুতেই নিজের পছন্দের সব কাজ করে ওঠা হবে না। ফলে মন-মেজাজ খারাপ থাকবে। আত্মবিশ্বাসও কমতে থাকবে। পর্যাপ্ত ঘুম যেমন জরুরি, তেমনই প্রয়োজন ঘুম নিয়ন্ত্রণ করা। কিন্তু কী ভাবে তা হবে?
অ্যালার্ম
অ্যালার্ম দিলেই তো হল না। তাতে কাজ হতে হবে। যদি এক ধরনের অ্যালার্মে ঘুম না ভাঙে, তবে দু’-তিন জায়গায় অ্যালার্ম দেওয়া ভাল। চেষ্টা করা যাক না। লোকে বলে তো, সবে মিলে কাজ করলে ফল ভাল হয়।
সপ্তাহান্ত মানেই বেশি ঘুম নয়
অনেকেরই মনে হয় সপ্তাহের একটা ছুটির দিন বেশি করে ঘুমিয়ে নিলে বাকি ৬ দিন চনমনে থাকা যাবে। এ তথ্য ঠিক নয়। বরং ঘুমের নিয়ম প্রতি দিন এক থাকা প্রয়োজন। শরীর যে মুহূর্তে বেশি ঘুমের আরাম পেয়ে যায়, তখনই তার চাহিদা বাড়তে থাকে।
রাতের ঘুম নিয়ম মেনে
ঘুম থেকে যদি উঠতে হয় সময় ধরে, তবে শুতে যেতে হবে ঠিক সময়ে। না হলেই বিপদ। শরীর সুস্থ রাখতে ৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি। তা না হলেই বেশি ঘুমোনোর প্রবণতা বাড়বে। বারবার ঘুমোতে ইচ্ছা করবে কাজের ফাঁকে।
অর্থাৎ, চলো নিয়ম মতে!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy