কোন পোশাক কী দিয়ে কাচবেন? ছবি: সংগৃহীত।
কাজ থেকে ফিরে রাতে দু’দিনের পরা নোংরা পোশাক কাচার মতো শক্তি থাকে না। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে সাবান জলে তা ভিজিয়ে দেন। রাস্তার নোংরা, ধুলো-ময়লা কিংবা কাদার শুকনো দাগ তুলতে সুবিধে হবে বলে সাবানের সঙ্গে হালকা গরম জলও মিশিয়ে নেন। আবার, বাড়িতে সিল্ক বা লিনেনের শাড়ি কাচার সময়ে অনেকেই সাধারণ ডিটারজেন্ট ব্যবহার করেন। সব পোশাক তো লন্ড্রিতে দেওয়া যায় না। অথচ বাড়িতে কাচলেই পোশাকের জেল্লা নষ্ট হয়। অভিজ্ঞরা বলছেন, পোশাক কাচার জন্য যেমন আলাদা আলাদা সাবান রয়েছে। তেমনই পোশাকের জেল্লা ধরে রাখার জন্য জলের তাপমাত্রাও বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কী ধরনের কাপড়ে কেমন সাবান এবং জল ব্যবহার করতে হবে জানেন?
১) সুতির পোশাক সাধারণত ঠান্ডা জলেই কাচতে হয়। তবে, জামা-কাপড়ের জেল্লা বজায় রাখতে ক্ষারজাতীয় সাবান এড়িয়ে চলাই ভাল।
২) ঠান্ডা জলে একেবারে মাইল্ড, তরল সাবান মিশিয়ে সিল্কের কাপড় কাচা যায়। তবে, খুব ভারী জমকালো কাজের সিল্কের পোশাক বা শাড়ি হলে বাড়িতে কাচার ঝুঁকি না নেওয়াই ভাল। কাচার পর সিল্কের জিনিস ছায়ায় শুকোতে দেবেন।
৩) গরমের জিনিস অর্থাৎ শাল, সোয়েটার, জ্যাকেট কাচার নির্দিষ্ট ‘তরল’ সাবান রয়েছে। গরম জল কিংবা ক্ষার-যুক্ত সাবান দু’টি জিনিসই উলের জন্য খারাপ।
৪) জিনসের মোটা ট্রাউজ়ার্স কিংবা জ্যাকেটের রং, জেল্লা বজায় রাখতে হলে সে সব পোশাক ঠান্ডা জলে কাচাই ভাল। কাচার পর জল নিংড়ানোর প্রয়োজন নেই। হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে দিতে পারেন।
৫) লিনেন, রেয়ন বা পলিয়েস্টর দিয়ে তৈরি কোনও পোশাকই তাপ সহ্য করতে পারে না। সেগুলিও ঠান্ডা জলে, মাইল্ড কোনও সাবান দিয়ে কেচে নেওয়াই ভাল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy