— প্রতীকী চিত্র।
শুধু সর্দি-কাশি নয়, ইদানীং বিপাকহার উন্নত করতেও উষ্ণ জলে মধু খাওয়ার চল বিশ্ব জু়ড়ে। অনেকটা সেই কারণেই সারা বছর ধরে মধুর চাহিদা থাকে। সাধারণত মধুর গুণগত মান, প্রকার, উৎস এবং অন্যান্য আরও কিছু বিষয়ের উপর মধুর দাম নির্ভর করে। তবে সেই মধুর দাম যদি ৯ লক্ষ টাকা কেজিপিছু হয়ে যায়, তা হলে ক’জন খেতে পারবেন? তুরস্কের দুর্গম কৃষ্ণ সাগর বা ‘ব্ল্যাক সি’ অঞ্চলে পাওয়া যায় এই ‘এলভিস মধু’। সেই দুর্গম অঞ্চল থেকে বিশেষ এই মধু সংগ্রহ করা অত্যন্ত কঠিন। মধু সংগ্রহকারীদের কাছে যা দুষ্প্রাপ্যও বটে। সেই অঞ্চল থেকে মধু সংগ্রহ করার একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সম্প্রতি।
ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, এক ব্যক্তি সেই দুর্গম অঞ্চল থেকে মধু সংগ্রহ করছেন। মৌমাছির আক্রমণ থেকে বাঁচতে তিনি নিজেকে সম্পূর্ণ ঢেকে ফেলেছেন। মৌমাছির আক্রমণ থেকে বেঁচে কোনও মতে বিশুদ্ধ সেই মধু সংগ্রহ করেছেন। তিনি দেখিয়েছেন, একেবারে চাকভাঙা এই মধু বাজারে বিক্রি হওয়া মধুর চেয়ে কতটা আলাদা। যে সব সংস্থা এই এলভিস মধু বিক্রি করেন, তাঁদের কতটা পরিশ্রম করতে হয় তা-ও দেখানো হয়েছে এই ভিডিয়োতে। এই এলভিস মধুর গুণমান রক্ষা করার জন্যে শহর থেকে দূরে কোনও গুহার মধ্যে, যেখানে মানুষের যাতায়াত প্রায় নেই বললেই চলে, এমন জায়গায় আলাদা করে মৌমাছি প্রতিপালনের ব্যবস্থা করা হয়। যে হেতু এই মধু ব্যবসায়িক স্বার্থে চাষ করা হয়, তাই বাজারজাত হওয়ার আগে তার বিশুদ্ধতা পরীক্ষা করে তুরস্কের ফুড ইনস্টিটিউট।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy