এই ভাবে মাস্ক পরা বা খোলা উচিত। ছবি-শাটরস্টকের সৌজন্যে।
লকডাউন দ্বিতীয় পর্বে পা দেওয়ার পরেই করোনা সংক্রমণ রুখতে দেশ জুড়ে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক হয়ে গিয়েছে। চিকিৎসকেরাও বলছেন, এই পরিস্থিতিতে মাস্ক না পরে বাইরে বেরনো একেবারেই উচিত নয়। তাতে নিজের বিপদ যেমন বাড়বে, তেমনই বিপদ বাড়বে আপনার পরিবারের লোকজনের ও আপনার কাছাকাছি থাকা মানুষের। তাই সাবধানতা অবলম্বন করতেই বাইরে বেরলেই আমাদের নাক ও মুখ ঢেকে নিতে হবে। ঢেকে রাখতে হবে।
তবে সেই মাস্ক যে একেবারে ‘এন-৯৫’ বা সার্জিকাল মাস্কই হতে হবে, তা কিন্তু নয়। চিকিৎসকেরা বলছেন, সাধারণ কাপড়ের মাস্ক বা পরিষ্কার রুমাল, স্কার্ফ বা গামছা দিয়ে নাক, মুখ ঢেকে রাখলেও চলবে।
যেহেতু মাস্ক এখন আমাদের জীবনের অঙ্গ হয়ে উঠেছে, তাই জেনে নেওয়া ভাল, মাস্ক পরার সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখতে হবে?
আরও পড়ুন: করোনা: বিত্তবান দেশগুলি যা পারেনি ভারত করে দেখিয়েছে: কুণাল সরকার
আরও পড়ুন: ছাদে হাঁটা বা জগিং নয়, প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও মেদ ঝরাতে করুন এ সব ব্যায়াম
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, কোভিড-১৯ ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে এন-৯৫ বা সার্জিকাল মাস্ক পরাই সবচেয়ে নিরাপদ। কিন্তু এন-৯৫ বা সার্জিকাল মাস্ক হাতের কাছে না থাকলে নিজেও মাস্ক বানিয়ে নেওয়া যায়।
কী ভাবে? একটা পরিষ্কার কাপড় ভাঁজ করে দুটো বা তিনটে লেয়ার করে নিতে হবে। আর তা দিয়ে নাক আর মুখ পুরোপুরি ঢেকে মাথার পিছনে বেঁধে নিতে হবে।
তবে ‘ডিজপোজেবল মাস্ক’ এক বারের বেশি ব্যবহার করা যায় না। আর যদি সাধারণ মাস্ক হয়, তা হলে বাড়ি ফিরে অবশ্যই সেই মাস্কটিকে সাবান আর গরম জল দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। তার পর একটু রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। জলে ‘ডিসইনফেকট্যান্ট’ মিশিয়েও মাস্কটিকে ভাল ভাবে ধুয়ে নেওয়া যায়।
বাড়িতে মাস্ক পরে থাকার কোনও দরকার নেই। যদি সর্দি, কাশির মতো উপসর্গ থাকে, তা হলে কিন্তু বাড়িতেও মাস্ক পরুন। আর প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy