কী ভাবে তৈরি করবেন ভিটামিন সি সিরাম? ছবি: সংগৃহীত।
বয়স হলে ত্বকে নানা রকম সমস্যা দেখা দেওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু এখন অল্প বয়সেই মুখে মেচেতা পড়তে দেখা যায়। কম বয়সে হওয়া মুখভর্তি ব্রণের দাগও রয়ে গিয়েছে। নিয়মিত অযত্নের ফলে আরও যা যা হওয়ার হচ্ছে। তবে প্রতিটি সমস্যার জন্য আলাদা করে ক্রিম, লোশন মাখা তো সবসময়ে সম্ভব হয় না। তবে রূপচর্চা বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, এই ধরনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভিটামিন সি যুক্ত সিরামের জুড়ি নেই। এমনকি ত্বকের নিজস্ব প্রোটিন বা কোলাজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে এই প্রসাধনীটি। বাজারে বিভিন্ন নামীদামি সংস্থা এই ধরনের সিরাম তৈরি করে। তবে চাইলে বাড়িতেও ভিটামিন সি সিরাম তৈরি করে ফেলা যায়। রইল পদ্ধতি।
বাড়িতে ভিটামিন সি সিরাম তৈরি করতে কী কী লাগবে?
উপকরণ:
২ টেবিল চামচ অ্যাসকরবিক অ্যাসিড
২ চা চামচ পরিস্রুত জল
২ চা চামচ গোলাপজল
১ টেবিল চামচ গ্লিসারিন
১টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল
পদ্ধতি:
প্রথমে পরিষ্কার, বায়ুরোধী একটি কাচের শিশি জোগাড় করুন।
এ বার তার মধ্যে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড, গোলাপজল, পরিস্রুত জল সঠিক অনুপাতে মিশিয়ে নিন।
তার পর গ্লিসারিন এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুলের নির্যাস মিশিয়ে দিন। সব উপকরণ ভাল করে মিশিয়ে নিলেই সিরাম তৈরি যাবে।
ভিটামিন সি সিরাম কখন মাখবেন?
দিনে দু’বার এই সিরাম মাখা যেতে পারে। রাতে শোয়ার আগে ভাল করে মুখ পরিষ্কার করে ভিটামিন সি সিরাম মাখতে পারেন। তার পর অবশ্যই ত্বকের ধরন বুঝে ময়েশ্চারাইজ়ার মাখবেন। দিনের বেলা সিরাম মাখার পর সানস্ক্রিন মাখা যেতে পারে। যে হেতু ভিটামিন সি সিরামের মূল উপাদানই হল অ্যাসকরবিক অ্যাসিড, তাই এটি মাখার পর ত্বকে অস্বস্তি হতে পারে। এই ধরনের সিরাম মাখার আগে ‘প্যাচ’ টেস্ট করে নিতে পারলে ভাল হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy