দেশের তিনরঙা জাতীয় পতাকা সদর্পে উড়তে দেখলে মনটা যেমন গর্বে ভরে ওঠে, ঠিক তেমনই স্বাধীনতা দিবসের সাজসজ্জায় স্থান করে নেয় সেই রং। গেরুয়া, সাদা ও সবুজ।
১৫ অগস্ট স্বাধীনতা দিবসের পদযাত্রা হোক বা স্কুলে পতাকা উত্তোলন, ছিমছাম সাজে থাকে তিন রঙের ছোঁয়া।
চুড়িদার
শিশু হোক বা বড়, পোশাকের তিন রঙের ছোঁয়া আনতে পারেন অনায়াসে। চুড়িদারের কামিজ় যদি সাদা হয়, সালোয়ার হোক সবুজ। ওড়নায় কমলা থাকলেই রঙিন হয়ে উঠবেন আপনি। ছোটদেরও এমন রঙে সাজালে দিব্যি মানাবে।
ওড়না
বাজারচলতি তেরঙ্গা ওড়নাতেও সাজিয়ে তুলতে পারেন নিজেদের। শ্বেতশুভ্র সালোয়ারের সঙ্গে রঙিন ওড়না অন্য মাত্রা যোগ করবে। সকালে তাড়াহুড়ো থাকলেও ওড়নাতেই জড়িয়ে থাকবে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপনের রং।
নেলপলিশ

তিন রঙে সাজুক নখও। ছবি: সংগৃহীত।
নখও সাজিয়ে তুলতে পারেন একই ভাবে। সাদা, সবুজ ও কমলা বা গেরুয়া রঙে। প্রত্যেকটি রং দিয়ে নখে একটি লম্বালম্বি বা আড়াআড়ি আঁচড় কাটলেও ফুটে উঠবে তিন রং। চাইলে সাদা নেলপলিশের উপর নীল দিয়ে অশোকচক্রও আঁকতে পারেন।
হাতেও থাক রঙিন ছোঁয়া
কমলা, সাদা ও সবুজ— তিন রঙের কাচের চুড়িও হয়ে উঠতে পারে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপনের অঙ্গ। তিন রঙের সমন্বয়ে চুলে লাগানোর রাবার ব্যান্ড পাওয়া যায়। চুড়ি না থাকলে, চুলে লাগানোর পাশাপাশি আরও একটি গলিয়ে নিতে পারেন হাতে।
মুখেও থাক তেরঙ্গা
মেকআপের পর দুই গালে তিন রঙের ছোঁয়া অন্য মাত্রা যোগ করতে পারে। শিশুদেরও কিন্তু এমন ভাবে সাজিয়ে দিতে পারেন। পদযাত্রায় বেশ মানাবে গালে তিন রঙের ছোঁয়া থাকলে।