ছবি- ইন্সটাগ্রাম।
মা হওয়ার খবর পাওয়া মাত্রই মেয়েদের জীবন একটু একটু করে পাল্টে যেতে থাকে। মানসিক পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হয় শরীরেরও। এক এক সময় শরীরের এক এক রকম শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনের ছাপ ফুটে ওঠে মুখে। হরমোনের প্রভাবে কারও মুখের জেল্লা হয় চোখে পড়ার মতো। আবার কারও মুখে র্যাশ, ব্রণ বা ত্বকের লালচে ভাব, জ্বালার মতো অনুভূতিও হয়। কিন্তু সাধারণ অবস্থায় মুখে কোনও সমস্যা হলে আমরা বাইরে থেকে যা যা করতে পারি, অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় কিন্তু তা করা যায় না। হয়তো ভাবছেন বাইরে থেকে কিছু মাখলে তার প্রভাব ভ্রূণের উপর কেন পড়বে?
চিকিৎসকরা বলছেন, মুখে মাখার বিভিন্ন প্রসাধনীর মধ্যে এমন কিছু রাসায়নিক থাকে, যা বাইরে থেকে মাখলেও ভ্রূণের ক্ষতি হতে পারে। এই সময় সালোঁয় গিয়ে ফেশিয়াল করা, ওয়াক্সিং করা, স্পা করা, চুলে রং বা ওজন মেশিন ব্যবহার করা থেকেও বিরত থাকা উচিত। কারণ, সালোঁয় ব্যবহার করা সব প্রসাধনীর মধ্যেই কোন না কোনও রাসায়নিক থাকে। তাই আপনার অজান্তেই কোন রাসায়নিক গর্ভস্থ শিশুর ক্ষতি করছে তা কেউই জানে না। তবে প্রাকৃতিক কোনও জিনিস থেকে ক্ষতির সম্ভাবনা কম।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই সময় শুধু সালোঁয় যাওয়া নয়, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ওষুধ খাওয়াও উচিত নয়। তাই বলে কি এই সময় ত্বকের যত্নে কোনও প্রসাধনীই ব্যবহার করতে পারবেন না?
চিকিৎসকরা বলছেন, এই সময় শিশুদের জন্য যে বিশেষ ধরনের ক্রিম, ময়শ্চারাইজ়ার, শ্যাম্পু বা সাবান পাওয়া যায়, সেগুলি ব্যবহার করা যেতে পারে।
কী ব্যবহার করবেন?
ভাল মানের ময়শ্চারাইজ়ার, সানস্ক্রিন ছাড়াও গ্লাইকোলিক অ্যাসিড-যুক্ত যে কোনও প্রসাধনী ব্যবহার করা এই সময় নিরাপদ।
কী ব্যবহার করবেন না?
এই সময় রেটিনল, অ্যাজ়িল্যাক অ্যাসিড, নিয়াসিনামাইড-যুক্ত কোনও প্রসাধনী ব্যবহার করতে বারণ করেন চিকিৎসকরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy