আইফোন ছাড়াও ‘অ্যাপল’ সংস্থার হাতঘড়ি ব্যবহার করেন অনেকেই। ছবি-প্রতীকী
অ্যাপল ওয়াচ’ ধরিয়ে দিল হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা। আমেরিকার বাসিন্দা ৫৪ বছর বয়সি ডেভিড লাস্টকে গত বছর জন্মদিনে ঘড়িটি উপহার দিয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী। ঘড়িটি বেশির ভাগ সময়ে ডেভিডের কব্জিতেই শোভা পেত। ডেভিড জানিয়েছেন, এই ঘড়িটি আগে থেকে সতর্কতামূলক বার্তা না দিলে তিনি হয়তো এত দিনে মারা যেতেন। হৃদ্স্পন্দনের হার একেবারে কমে গিয়েছিল। ৬০ থেকে ১০০টি স্বাভাবিক। অ্যাপলের ঘড়ি অনুযায়ী, ডেভিডের সেখানে ঘণ্টায় হৃদ্স্পন্দনের হার হয়ে গিয়েছিল ৩০। অন্য কোনও উপসর্গ ছিল না। ঘড়িতে হৃদ্স্পন্দনের হার কমে যাওয়ার বিষয়টি জানতে পেরেই তড়িঘড়ি হাসপাতালে পৌঁছান ডেভিড। চিকিৎসকরা ডেভিডের ইসিজি এবং আরও অন্যান্য পরীক্ষা করার পর দ্রুত অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, হার্ট অত্যন্ত দুর্বল ছিল। হৃদ্স্পন্দনের হার স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটা কমে গিয়েছিল। যে কোনও মুহূর্তে কোনও অঘটন ঘটে যেতে পারত।
আইফোন ছাড়াও ‘অ্যাপল’ সংস্থার হাতঘড়ি ব্যবহার করেন অনেকেই। যা ‘অ্যাপল ওয়াচ’ নামে পরিচিত। নানা সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি, এই ধরনের ঘড়ির এমন কিছু বৈশিষ্ট্য আছে, যেগুলি শারীরিক অবস্থার উপর নজর রাখে। সম্প্রতি এই ‘অ্যাপল ওয়াচ’-এর সাহায্যে বড় বিপদ থেকে বাঁচলেন প্রৌঢ়। ‘অ্যাপল’ ঘড়ির প্রাণ বাঁচানোর উদাহরণ এই প্রথম নয়। এর আগেও বহু বার অনেককে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে এনেছে এই ঘড়ি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy