তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। ছবি টুইটার।
শৌচাগারে রাখা ভাত, তরকারি। সেই খাবারই পরিবেশন করা হচ্ছে কবাডি খেলোয়াড়দের! এমন অভিযোগ ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে উত্তরপ্রদেশে। শৌচাগারের মধ্যে খাবার পরিবেশনের একাধিক ভিডিয়ো (যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন) ছড়িয়েছে নেটমাধ্যমে। যা ঘিরে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, একটি ঘরের মধ্যে ভাত, সব্জি বিভিন্ন পাত্র থেকে নিয়ে তা পরিবেশন করছে কিশোরীরা। তারা অনূর্ধ্ব-১৭ কবাডি প্রতিযোগী। ঘরের মেঝেয় পড়ে রয়েছে উদ্বৃত্ত খাবারও। ঘরটি দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে, সেটি আদতে শৌচাগার। তার মধ্যেই রাখা খাবারের পাত্র।
Food served to kabaddi players in #UttarPradesh kept in toilet. Is this how #BJP respects the players? Shameful! pic.twitter.com/SkxZjyQYza
— YSR (@ysathishreddy) September 20, 2022
এক মিনিটের ওই ভিডিয়োয় শৌচাগারের বেসিন ও প্রস্রাব করার জায়গাও দেখা গিয়েছে। শৌচাগারের মধ্যে খাবার পরিবেশন ঘিরে হইচই পড়ে গিয়েছে সে রাজ্যে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, গত ১৬ সেপ্টেম্বর শাহরানপুরে মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৭ কবাডি প্রতিযোগিতা চলাকালীন ওই ভিডিয়ো তোলা হয়েছে।
এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে সে রাজ্যের সরকার। শাহরানপুরের ক্রীড়া আধিকারিক অনিমেষ সাক্সেনা দাবি করেছেন, স্থানাভাবের কারণে খাবারগুলি পোশাক বদলানোর ঘরে রাখা হয়েছিল। তিনি বলেছেন, ‘‘বাথরুমে খাবার রাখা হয়নি। সুইমিং পুলের কাছে আমরা খাবারের ব্যবস্থা করেছিলাম। বৃষ্টির কারণে খাবারগুলি সুইমিং পুল লাগোয়া পোশাক বদলানোর ঘরে রাখা হয়েছিল। স্টেডিয়ামে নির্মাণ কাজ চলছে। বৃষ্টির কারণে অন্য কোথাও আর খাবার রাখার জায়গা ছিল না।’’ তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
खिलाड़ियों का घोर अपमान है ये!
— Jayant Singh (@jayantrld) September 20, 2022
लगता है सत्ता भोगने वालों को सिर्फ़ अपनी सुविधा दिखती है, बाक़ी सब आत्मनिर्भर बनें! https://t.co/jgaBQ67fMN
এই ভিডিয়োকে হাতিয়ার করে সরগরম রাজনীতির ময়দানও। কবাডি খেলোয়াড়দের অসম্মান করা হয়েছে, এই অভিযোগ করে বিজেপি শাসিত সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে বিরোধীরা। তেলঙ্গনা রাষ্ট্র সমিতির সোশ্যাল মিডিয়া আহ্বায়ক ওয়াই সতীশ রেড্ডি টুইটারে লিখেছেন, ‘শৌচাগারে রাখা খাবার উত্তরপ্রদেশে কবাডি খেলোয়াড়দের দেওয়া হয়েছে। খেলোয়াড়দের এ ভাবে সম্মান করে বিজেপি? লজ্জাজনক।’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy