Advertisement
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
Assam Rape Case

ছোট ভাইয়ের হাত থেকে দিদিকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ! অভিযুক্তদের খোঁজে চিরুনিতল্লাশি অসমে

অসমের নগাওঁ জেলায় গত মাসে ১৪ বছরের নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল। এক মাসের মাথায় আবার অনুরূপ অভিযোগ প্রকাশ্যে এল একই এলাকা থেকে।

অসমে নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ।

অসমে নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ। —প্রতীকী চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১২:৩২
Share: Save:

অসমে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল দুই যুবকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, তাঁরা কিশোরীকে ছোট ভাইয়ের সামনে থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যান এবং ধর্ষণ করেন। অভিযুক্তদের খোঁজে চিরুনিতল্লাশি শুরু করেছে অসম পুলিশ। এখনও তাঁদের গ্রেফতার করা যায়নি।

অসমের নগাওঁ জেলার ধিং এলাকার ঘটনা। পুলিশ সূত্রে খবর, নাবালিকা কিশোরী শুক্রবার ছোট ভাইয়ের সঙ্গে বাড়ি ফিরছিল। ভাইয়ের হাত ধরে হাঁটছিল সে। সেই সময়ে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেলে চড়ে আসেন দুই যুবক। তাঁরা কিশোরীকে ভাইয়ের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যান বলে অভিযোগ। নিকটবর্তী নিরিবিলি এলাকায় তাকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ।

ওই কিশোরীর ভাই অভিযুক্তদের বাধা দিতে না পেরে নিজের পাড়ায় ছুটে যায়। সে প্রতিবেশীদের খবর দেয় এবং সকলকে নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে। এলাকার লোকজনই কিশোরীকে উদ্ধার করেন। অভিযোগ, দুই যুবকই ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গিয়েছেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশও। শুক্রবারই এই ঘটনায় নির্যাতিতা কিশোরীর বয়ানের ভিত্তিতে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট থানায়। অভিযুক্তদের খোঁজ চলছে।

অসমের নগাওঁ জেলায় গত মাসেই অনুরূপ একটি ঘটনা ঘটেছিল। ১৪ বছরের এক কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল তিন যুবকের বিরুদ্ধে। কোচিং ক্লাস থেকে ফেরার পথে ওই কিশোরীকে আক্রমণ করা হয় বলে অভিযোগ। সে বারই ঘটনাস্থল ছিল নগাওঁয়ের ধিং। পরে একটি পুকুরের ধার থেকে অর্ধচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয় কিশোরীকে। পাশে পড়ে ছিল তার সাইকেল। সেই ঘটনার এক মাস পরেই আবার ধর্ষণের শিকার হল নাবালিকা কিশোরী।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Assam Rape case Rape Allegation Crime News
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE