প্রতীকী ছবি।
এক জোড়া হাতির দাঁতের ওজন ৪.৩ কেজিরও বেশি। সেই দাঁত ৭ কোটি ১৯ লক্ষ টাকার বিনিময়ে পাচার করা হচ্ছিল ভারত থেকে বিদেশে। রাজস্ব গোয়েন্দা দফতরের নিয়ামক সংস্থা দ্য ডিরেক্টরেট অফ রেভেনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)-এর তৎপরতায় মোক্ষম সময়ে তা আটকে দেওয়া হয়েচছে। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বমাল ৭ পাচারকারীকে গ্রেফতার করল ডিআরআই।
চেন্নাইয়ের ঘটনা। তবে এই প্রথম বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ আইন সংক্রান্ত মামলায় হস্তক্ষেপ করল রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগ। সম্প্রতিই শুল্ক দফতরের কর্তাদের অধিকার এবং ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাঁদের কাঁধে। তাঁর মধ্যে বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ সংক্রান্ত কিছু বিষয়ও রয়েছে। নতুন ক্ষমতা প্রয়োগ করে বন্যপ্রাণী সংক্রান্ত বিষয়ে এই প্রথম বড় সাফল্য পেল ডিআরআই।
ডিআরআইয়ের চেন্নাই বিভাগ জানিয়েছে, তাঁদের কাছে খবর এসেছিল, কয়েক জন অবৈধ ভাবে হাতির দাঁত বিক্রি করার পরিকল্পনা করছেন। সেই তথ্য পাওয়ার পর থেকে নজরদারি অভিযান চালানো হয়। তাতেই গ্রেফতার হন ৭ জন। এঁদের কাছ থেকে ৪ কেজি ৩০০ গ্রাম ওজনের হাতির দাঁতটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
গত এপ্রিলেই বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ আইনে একটি নতুন সংশোধনী কার্যকর হয়েছে। ১ এপ্রিল থেকে চালু ওই সংশোধনী অনুযায়ী বন্যপ্রাণ আইন ভঙ্গকারী যেকোনও পণ্য যা বিদেশ থেকে আমদানি বা বিদেশে রফতানি করা হচ্ছে তা বাজেয়াপ্ত করতে পারবেন শুল্ক দফতরের কর্তারা। সেই নতুন আইনের প্রথম সফল প্রয়োগ এটি।
তবে যে হেতু এই সংক্রান্ত অভিযোগ দায়ের করার ক্ষমতা একমাত্র বন দফতরের কর্তারই রয়েছে, তাই অভিযুক্ত ৭ জন এবং পাচারের কাজে ব্যবহৃত গাড়িটি তাঁদের হাতেই তুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিআরআই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy