বিরল আচার্য। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ডেপুটি গভর্নর।
কার্যকালের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ইস্তফা দিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ডেপুটি গভর্নর বিরল আচার্য। ব্যক্তিগত কারণেই এই সিদ্ধান্ত, ইস্তফাপত্রে এমনটাই জানিয়েছেন বিরল। তবে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, তা হলে কি আরবিআই-এর প্রাক্তন গভর্নর উর্জিত পটেলের মতো তিনিও পরিস্থিতির ‘শিকার’ হলেন!
২০২০-র ফেব্রুয়ারিতে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, অগস্টেই নিউ ইয়র্কের স্টার্ন স্কুল অব বিজনেস-এ ফিরে যাচ্ছেন বিরল। কিন্তু তাঁর যাওয়ার কথা ছিল আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে। কিন্তু তার আগেই বিরলের ইস্তফা বেশ কয়েকটি প্রশ্ন তুলে দিল।
উর্জিত পটেল ইস্তফা দেওয়ার পরই জোর জল্পনা চলে ইস্তফা দিতে পারেন বিরলও। কিন্তু রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তখন সেই সম্ভাবনার কথা অস্বীকার করে। গত অক্টোবরেই আরবিআই-এর স্বাধীনতার ক্ষুণ্ণ হওয়ার প্রসঙ্গে সরব হয়েছিলেন। সরকারি ‘হস্তক্ষেপের’ জন্যই যে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পারে না সে বিষয়েও মুখ খুলেছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তা ভাইরালও হয়। সূত্রের খবর, আরবিআই-এর নতুন গভর্নর শক্তিকান্ত দাসের সঙ্গেও বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতি নিয়েও মতবিরোধ হয়।
আরও পড়ুন: দলের ৯৯.৯৯ শতাংশই সৎ, বলল কাটমানি-চাপে নাজেহাল তৃণমূল
আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ বলিয়ে, ১৮ ঘণ্টা পিটিয়ে খুন ঝাড়খণ্ডে
মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ইস্তফা দিয়েছিলেন উর্জিত পটেল। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাজে সরকারি হস্তক্ষেপে মোটেই খুশি ছিলেন না উর্জিত। সূত্রের খবর, নীতিগত নানা বিষয় নিয়েও সরকারের সঙ্গে মতপার্থক্য তৈরি হয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর উর্জিত পটেলের। অবশেষে ২০১৮-র ডিসেম্বরে গভর্নরের পদ থেকে ইস্তফা দেন উর্জিত। উর্জিতের পর বিরলের ইস্তফা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy