ফাইল চিত্র।
পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের শেষ দিনে, ১৩টি আসনে রাজ্যসভা নির্বাচনের দামামা বাজিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। ছয় রাজ্যের এই আসনগুলিতে ভোট হবে আগামী ৩১ মার্চ। ভোট গণনা শুরু হবে ওই দিন সন্ধেতেই। এই মুহূর্তে রাজ্যসভায় বিজেপির সদস্য সংখ্যা ৯৭ জন। এ দফায় রাজ্যসভা ভোটের পরে যা একশোর গণ্ডী ছুঁয়ে ফেলবে বলেই দাবি বিজেপি নেতৃত্বের।
নরেন্দ্র মোদী সরকারের প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বে বিজেপি লোকসভাতে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হলেও, রাজ্যসভায় সংখ্যার দিক থেকে এখনও এগিয়ে বিরোধীরা। বিভিন্ন সময়ে বিল পাশ করাতে গিয়ে অন্য দলের ভরসায় থাকতে হয় মোদী-শাহদের। বিজেপির লক্ষ্য, দ্রুত ওই ব্যবধান ঘুচিয়ে ফেলে সংসদের দুই কক্ষেই সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া। এ বার যে ১৩টি আসনে ভোট হচ্ছে, তার মধ্যে ছ’টি ছিল কংগ্রেসের। হিমাচল প্রদেশ ও কেরল থেকে যথাক্রমে অবসর নিচ্ছেন কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মা ও এ কে অ্যান্টনি। এ ছাড়া, অসম ও পঞ্জাব থেকে দু’টি করে আসন খালি হচ্ছে কংগ্রেসের। পঞ্জাবে খালি হচ্ছে পাঁচটি আসন। যার মধ্যে দু’টি কংগ্রেসের ছিল। আগামী দিনে পঞ্জাব থেকে কংগ্রেসের কোনও প্রার্থী রাজ্যসভায় জিতে আসতে পারবেন কি না, তা ১০ মার্চ বিধানসভা ভোটের ফলাফলের উপরে নির্ভর করবে।
হিমাচলের আসনটি এ বার জিততে পারে বিজেপি। অসমেও যা পরিস্থিতি, দু’টি আসনেই জেতার বিষয়ে নিশ্চিত বিজেপি। ত্রিপুরায় রাজ্যসভার সাংসদ হিসাবে মেয়াদ শেষ হচ্ছে সিপিএম প্রার্থী ঝর্না দাস বৈদ্যের। ওই আসনে বিজেপির জয় নিশ্চিত। সব মিলিয়ে অন্তত চারটি আসনে বিজেপি প্রার্থীর জয় নিশ্চিত বলে দাবি করেছেন দলীয় নেতৃত্ব। অন্য দিকে, বামদের সাহায্যে কেরলে একটি আসন জিতে আসার সুযোগ রয়েছে কংগ্রেসের। সে ক্ষেত্রে ফের রাজ্যসভায় আসতে পারেন সনিয়া গান্ধী ঘনিষ্ঠ নেতা এ কে অ্যান্টনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy