উদ্ধার হওয়া সেই পায়রা। ছবি: টুইটার থেকে
পায়ে রিং পরানো। তার উপরে আবার কিছু সাঙ্কেতিক নম্বর লেখা। জম্মু কাশ্মীরের কাঠুয়ায় নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে এমনই এক পায়রা ঘিরে দানা বাঁধল রহস্য। পুলিশের দাবি, পায়রাটি পাকিস্তানের প্রশিক্ষিত। নির্দিষ্ট সাঙ্কেতিক বার্তা নিয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করতেই ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকেছিল সে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার কাঠুয়া জেলার হীরানগর সেক্টরের ভারত-পাক সীমান্ত লাগোয়া মানিয়ারি গ্রামের বাসিন্দারা একটি পায়রা দেখতে পান। তাঁরা সেটি ধরে থানায় নিয়ে গিয়ে পুলিশের হাতে তুলে নেন। গ্রামবাসীদের দাবি, পায়রাটি পাকিস্তানের দিক থেকে উড়ে তাঁদের গ্রামে আসে। পুলিশ পায়রাটিকে নিজেদের জিম্মায় নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে।
কাঠুয়ার পুলিশ সুপার শৈলেন্দ্র মিশ্র বলেন, ‘‘গ্রামবাসীরা স্থানীয় থানায় গিয়ে পায়রাটি পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে। পায়রাটির এক পায়ে রিং পরানো রয়েছে এবং তাতে কিছু সাঙ্কেতিক নম্বর লেখা রয়েছে। তদন্ত শুরু হয়েছে।’’
আরও পড়ুন: গাড়ি বিক্রি নেই, উৎপাদন বন্ধ, শুধু গুরুগ্রামের অটো হাবেই ছাঁটাই হতে পারেন ৩০ লক্ষ কর্মী
আরও পড়ুন: ‘আমি মন্ত্রী, তাই হোটেল-কোয়রান্টিন নয়’! বিমান থেকে নেমে সদানন্দ গৌড়া গেলেন বাড়িতে
পুলিশ সূত্রে খবর, পায়রাটির পায়ের রিং-এর কোড নম্বরগুলি ‘ডি-কোড’ করার চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনাও হয়েছে। তদন্তকারীরা মনে করছেন, সত্যি সত্যি ওই রিং-এ কোনও সাঙ্কেতিক ভাষা থাকলে এবং তা পাকিস্তানের হলে, বিষয়টি উদ্বেগের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy