সেন্ট্রাল ভিস্টা লন থেকে ইন্ডিয়া গেট পর্যন্ত ‘কর্তব্য পথে’ ছ’টি ‘ভেন্ডিং জোন’ থাকবে। ছবি: পিটিআই।
রাজপথের নাম বদলে ‘কর্তব্য পথ’ করার পাশাপাশি সেখানকার জন্য নতুন নিয়ম চালু করল নয়াদিল্লি পুরসভা। ‘কর্তব্য পথে’ কত জন ফেরিওয়ালা বিক্রিবাটা করতে পারবে, বুধবার সে সংখ্যাও বেঁধে দিল তারা। বুধবার একটি নির্দেশিকায় নয়াদিল্লির পুরপরিষদ (এনডিএমসি) জানিয়েছে, ‘কর্তব্য পথের’ ছ’টি জায়গা থেকে সর্বোচ্চ ৯০ জন আইসক্রিম বিক্রেতা বসতে পারবেন। সেই সঙ্গে জল বিক্রির করার ট্রলি নিয়ে ৩০ জনকে সেখানে বসার অনুমতি দেওয়া হবে।
পুরপরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সতীশ উপাধ্যায় জানিয়েছেন, সেন্ট্রাল ভিস্টা লন থেকে ইন্ডিয়া গেট পর্যন্ত ‘কর্তব্য পথে’ ছ’টি ‘ভেন্ডিং জোন’ থাকবে। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে তিনি বলেন, ‘‘প্রতিটি ভেন্ডিং জোনে সর্বোচ্চ ১৫টি আইসক্রিম ট্রলি এবং পাঁচটি জলের কিসস্ক থাকবে। সুতরাং, সব মিলিয়ে ১২০টি ট্রলি ছ’টি ভেন্ডিং জোরে রাখা যেতে পারে।’’
বিক্রিবাটা করার জন্য কোন ছ’টি জায়গা বেছে নেওয়া হয়েছে, তা-ও জানিয়েছেন সতীশ। পুরপরিষদের নির্দেশিকার অনুযায়ী সেগুলি হল, সি-হেক্সাগন রোডের উত্তর ও দক্ষিণ দিক, মান সিংহ রোডের দক্ষিণের দু’দিক এবং রফি আহমেদ রোডের উত্তর ও দক্ষিণ দিকে ভেন্ডিং জোন থাকবে।
‘কর্তব্য পথ’ জুড়ে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং সেখানে নজরদারির জন্য সিভিক ভলান্টিয়ারদেরও নিয়োগ করা হবে বলে জানিয়েছেন পুরপরিষদ। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘নয়াদিল্লির জেলাশাসক অনুরোধ করা হয়েছে যাতে সিভিল ডিফেন্স ভলান্টিয়ারদের এই এলাকায় কাজে লাগানো যায়। প্রতিটি জোনে দু’জন করে সিভিক ভলান্টিয়ার মোতায়েন করা হবে। তাঁদের শিফ্ট অনুযায়ী কাজে লাগানোর জন্য বলা হয়েছে।’ সতীশ বলেন, ‘‘মানুষজন যাতে ‘কর্তব্য পথের’ জলাশয়ে নামতে না পারেন, তা নিয়ে প্রচার চালানো হবে। পাশাপাশি, এই রাস্তায় পার্কিংযের সুব্যবস্থার দিকেও নজর রাখবেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। এখানে যত্রতত্র আবর্জনা ফেলা রুখতে এবং অন্যান্য নিয়মকানুন যাতে মেনে চলা হয়, সে দিকেও খেয়াল রাখা হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy