বছরে ৩৩ লক্ষ টাকা মাইনের চাকরি পেল নাগপুরের বেদান্ত দেওকাটে।
মায়ের ল্যাপটপ ঘাঁটতে ঘাঁটতেই কোডিংয়ে শিখে ফেলেছিল। তার পর আমেরিকার এক সংস্থার ডাকা কোডিংয়ের প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছিল। তাতে জিতে বছরে ৩৩ লক্ষ টাকা মাইনের চাকরি পেল নাগপুরের বেদান্ত দেওকাটে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ওই মার্কিন সংস্থা চাকরিতে নিল না তাকে। কারণ তার বয়স মাত্র ১৫ বছর।
প্রতিযোগিতায় সারা বিশ্বে ১০০০ জন যোগ দিয়েছিলেন। দু’দিনে ২,০৬৬ লাইনের কোড লেখেন দশম শ্রেণীর ছাত্রী বেদান্ত। দেখে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে নিউ জার্সির ওই সংস্থা। কিন্তু যখন তারা বেদান্তের বয়স জানতে পারে, চাকরির প্রস্তাব ফিরিয়ে নেয়। যদিও তারা মন খারাপ করতে বারণ করেছে কিশোরকে। বলেছে, পড়াশোনা শেষ করে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে।
বেদান্ত এমনিতে কোডিং শিখেছে নিজেই। অনলাইনে কয়েকটি প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। বাকিটা নিজের চেষ্টায় আর ইচ্ছায় করে ফেলেছে। মায়ের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ওই প্রতিযোগিতার বিজ্ঞাপন দেখে আবেদন করে। তার বাবা রাজেশ এবং মা অশ্বিনী নাগপুরে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যাপক। রাজেশ জানালেন, ‘‘আমরা কিছুই জানতাম না এই প্রতিযোগিতার বিষয়ে। ওর স্কুল থেকে ফোন করে সব বলল।’’ খবরটা পাওয়ার পর ছেলেকে নতুন একটা ল্যাপটপ কিনে দিয়েছেন বাবা-মা। যাতে পরে ওই চাকরিটা পেতে পারে বেদান্ত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy