Mukesh Ambani's sister maintained a low profile since her marriage dgtl
National news
লো প্রোফাইল বজায় রাখেন, প্রচারের আলো থেকে বহু দূরে মুকেশ অম্বানীর এই বোন
অনেকেই জানেন না, মুকেশ অম্বানীরা শুধু দুই ভাই নন, তাঁদের আরও দুই বোনও রয়েছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৯ এপ্রিল ২০২০ ১১:৩৫
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৩
ধীরুভাই অম্বানীর দুই পুত্র- মুকেশ এবং অনিল, দু’জনেই বড় শিল্পপতি। সব সময়েই স্পটলাইটে থাকেন তাঁরা। কিন্তু অনেকেই জানেন না, মুকেশ অম্বানীরা শুধু দুই ভাই নন, তাঁদের আরও দুই বোনও রয়েছেন।
০২১৩
নিনা কোঠারি এবং দীপ্তি সালগাঁওকর। অম্বানীদের মতো না হলেও, নিনা কোঠারিও প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু বোন দীপ্তি একেবারেই লো প্রোফাইল বজায় রেখে চলেন। বিয়ের পর তিনি হোম মেকারই রয়ে গিয়েছেন।
০৩১৩
প্রথমে মুম্বইয়ের একমাত্র স্কাইস্ক্র্যাপার ‘ঊষা কিরণ’-এ থাকতেন অম্বানী পরিবার। ওই বহুতলের ২৩ তলায় থাকতেন অম্বানী পরিবার এবং ১৫ তলায় থাকতেন সালগাঁওকর পরিবার।
০৪১৩
দুই পরিবারের মধ্যেই বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। সেই সূত্রেই সালগাঁওকর পরিবারের ছেলে দত্তরাজের সঙ্গে দীপ্তির পরিচয়, বন্ধুত্ব এবং প্রেম।
০৫১৩
মাঝে মধ্যেই দত্তরাজের বাবা বাসুদেবের সঙ্গে আড্ডা মারতে যেতেন ধীরুভাই অম্বানী। সঙ্গে যেতেন দুই ছেলে মুকেশ এবং অনিলও।
০৬১৩
বাসুদেবের সঙ্গে ধীরুভাইয়ের বন্ধুত্ব যতটা গভীর ছিল, ছেলে মুকেশ অম্বানীও দত্তরাজের খুব ভাল বন্ধুতে পরিণত হয়েছিলেন। এমনকি বাসুদেবের মৃত্যুর পর ধীরুভাই অম্বানীই দত্তরাজের বাবার মতো হয়ে উঠেছিলেন।
০৭১৩
এর মধ্যে দত্তরাজ এবং দীপ্তির মধ্যে যে বন্ধুত্ব ছাড়াও অন্য একটা সম্পর্ক গড়ে উঠছে, তা দুই পরিবারই জানত না।
০৮১৩
৫ বছর সম্পর্কে থাকার পর ১৯৮৩ সালে তাঁরা বিয়ে করেন। বিয়েতে অবশ্য কারও অমত ছিল না। দুই পরিবারের সম্মতিতেই তাঁদের বিয়ে হয়।
০৯১৩
বিয়ের পরের বছরই সালগাঁওকর পরিবার গোয়া শিফট করে যায়। গোয়ার সালগাঁওকর ফুটবল ক্লাবের মালিক দত্তরাজই।
১০১৩
গোয়ার পানাজিতে হিরা বিহার নামে এক অট্টালিকায় তাঁরা থাকেন। বাপেরবাড়ি বা শ্বশুরবাড়ি— দুই তরফই বড় ব্যবসায়ী পরিবার হওয়া সত্ত্বেও ব্যবসায় কোনও আগ্রহ নেই দীপ্তির।
১১১৩
কেন স্পটলাইটে আসেন না তিনি? কেন ব্যবসায়ী পরিবারের মেয়ে হয়েও ব্যবসার প্রতি কোনও আগ্রহ নেই তাঁর?
১২১৩
হোমমেকার হওয়ার সিদ্ধান্তটা সম্পূর্ণ দীপ্তিরই। দীপ্তি আসলে রান্নায় খুব পারদর্শী। স্বামী দত্তরাজ স্ত্রী দীপ্তির হাতের রান্না খেতেও খুব পছন্দ করেন।
১৩১৩
দত্তরাজ সারা বিশ্ব ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করেন আর স্ত্রী দীপ্তি ঘরে বসে বই পড়তে। ক্যামেরার ঝলক একেবারেই পছন্দ করেন না দীপ্তি। নিজের সংসার নিয়ে থাকতেই পছন্দ করেন তিনি।