দুপুর ১২টায় উহানের রাস্তা। ডান দিকে, সকাল ১০টায় কলকাতার রাস্তা।— ছবি এএফপি।
যে দিন উহানে লকডাউন ঘোষণা করেছিলেন চিনা কর্তৃপক্ষ, অনেকেই আড়চোখে তাকিয়েছিলেন। শহরের বাইরে যাওয়া তো দূরের কথা, ঘর থেকে বেরনো যাবে না এবং যে কোনও পরিবার থেকে একজন মাত্র সদস্য তিন দিনে এক বার বাইরে যাওয়ার অনুমতি পাবেন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে আনার জন্য— এই রকম কঠোর বিধিনিষেধ জারি হয়েছিল।
ব্যাপার-স্যাপার দেখে অনেক বিশেষজ্ঞ কটাক্ষের সুরে বলেছিলেন, ও সব চিনেই সম্ভব, গণতান্ত্রিক দেশে নয়। কিন্তু তার পর থেকে গত দু’মাসে পৃথিবীর প্রায় সব প্রান্তে ওই লকডাউনই সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হয়ে উঠেছে করোনার বিরুদ্ধে। যাঁরা যত কঠোর ভাবে লকডাউন কার্যকর করতে পারছেন, তাঁরা তত প্রশংসা পাচ্ছেন এখন। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রও একুশ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে। আর তার মেয়াদ ফুরনোর আগেই প্রধানমন্ত্রী জানাতে বাধ্য হয়েছেন যে, একুশ দিনেও লকডাউন তুলে নেওয়া সম্ভব নয়।
১৪ এপ্রিল পেরলেই লকডাউন তুলে নেওয়া যে সম্ভব নয়, সে কথা এখন এ দেশের বিশেষজ্ঞরাও বলতে শুরু করেছেন। একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আগেই লকডাউন বাড়ানোর পক্ষে সওয়াল করেছিলেন। রাজনৈতিক শিবিরের বিভিন্ন অংশ থেকেও প্রধানমন্ত্রীর কাছে সে রকম পরামর্শ বা অনুরোধ পৌঁছচ্ছিল। বুধবার ভিডিয়ো কনফারেন্সে যে সর্বদল বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, সেখানে তিনি ইঙ্গিত দিয়ে দিলেন যে, লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে।
লকডাউনে শুনশান হাওড়া ব্রীজ।—ছবি এএফপি।
দেশের প্রায় সব প্রান্তেই যখন বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা, লকডাউন জারি রেখেও যখন দৈহিক দূরত্ব সংক্রান্ত বিধিনিষেধগুলো ঠিক মতো কার্যকর করা যাচ্ছে না অনেক এলাকাতেই, তখন লকডাউনের মেয়াদ বাড়ার ইঙ্গিতে স্বস্তি তৈরি হয়েছে কোনও কোনও মহলে। লকডাউন তুলে নেওয়া হলে রাস্তাঘাটে, বাজার-দোকানে বা যে কোনও গণপরিবহণে ভিড়ভাট্টা আচমকা এমন বাড়বে যে, একুশ দিন ঘরে আটকে থাকার সুফল নিমেষে ধুলিসাৎ হয়ে যাবে বলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা। কিন্তু অন্য দিকে এই লকডাউন সঙ্কটও বাড়াচ্ছে। দেশের অর্থনীতি যে সামগ্রিক ধাক্কার মুখে পড়ছে, তা তো রয়েছেই, তার পাশাপাশি চূড়ান্ত অর্থকষ্টের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকরা, ছোট ব্যবসাদাররা, দিনমজুররা এবং দারিদ্রসীমার নীচে থাকা বিরাট জনসংখ্যা। লকডাউন চলতে থাকলে কাজ মিলবে কী ভাবে? কাজ না মিললে আয় হবে কী ভাবে? আয় না হলে পেট চলবে কী ভাবে? এই প্রশ্ন বিরাট অংশের মানুষের। আর যে পরিযায়ী শ্রমিকরা আয়-উপায়হীন হয়ে বাড়ি থেকে বহু দূরে আটকে, যাঁরা চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাইরে আটকে রয়েছেন, যে পর্যটকরা নিজের নিজের রাজ্যের বাইরে আটকে পড়েছেন— তাঁরাও লকডাউনের মেয়াদ না বাড়ানোর পক্ষে। বাড়ানো হলেও যেন মাঝে কয়েক দিনের জন্য ছাড় দেওয়া হয়, দাবি অনেকের। কিন্তু প্রশাসনিক কর্তা থেকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, প্রায় প্রত্যেকেরই মত— মাঝে কয়েক দিনের ছাড় দিলে হিতে বিপরীত হবে। ছাড়ের দিনগুলোয় হু হু করে বাড়বে সংক্রমণ।
আরও পড়ুন: দেশে প্রথম: ১৫ জেলায় হটস্পটগুলি সিল করছে যোগী সরকার
কোভিড-১৯ সংক্রমণের উৎসস্থল ছিল চিনের যে শহর, সেই উহানকে কিন্তু আড়াই মাসেরও বেশি সময় তালাবন্ধ অবস্থায় ফেলে রাখা হয়েছিল। বেজিংযের দেওয়া হিসেব অনুযায়ী, চিনে প্রায় ৮২ হাজার লোক করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে ৬১ শতাংশই আক্রান্ত হয়েছিলেন উহানে। মৃত্যুর পরিসংখ্যান আরও ভয়ঙ্কর। শুধুমাত্র উহান শহরে করোনা প্রায় ২৫০০ প্রাণ নিয়েছে। অর্থাৎ গোটা চিনে করোনায় যে সংখ্যক মৃত্যু, উহানেই তার ৮০ শতাংশ।
লকডাউন চলাকালীন উহান।—ছবি এএফপি।
একটা শহরে এমন মারাত্মক ভাবে ছড়াল কোভিড-১৯, বাকি চিনে অনেক কম প্রভাব ফেলল— এর কারণ কী? ওয়াকিবহাল মহল বলছে— কঠোর ভাবে লকডাউন কার্যকরী করেই রোগকে সর্বত্র হু হু করে ছড়িয়ে পড়তে দেয়নি চিন। উহান শহরকে শুধু নয়, যে প্রদেশের রাজধানী উহান, সেই হুবেই প্রদেশকেও দেশের বাকি অংশের থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল চিনা প্রশাসন। হুবেই-এর সঙ্গে অন্যান্য প্রদেশের সীমানা পুরোপুরি সিল করে দেওয়া হয়েছিল। তাতে আন্তঃপ্রদেশ সীমানায় জনতা-পুলিশ সংঘর্ষও হয়। কিন্তু চিনা প্রশাসন বজ্রমুষ্টি আলগা করেনি মুহূর্তের জন্যও।
শুধু উহান বা হুবেইতে কিন্তু নয়, চিনের অন্যান্য প্রান্তেও প্রয়োজন মতো লকডাউন কার্যকরী করা হয়েছিল। খুব দ্রুত করোনা হটস্পট চিহ্নিত করে নিয়ে সেই অঞ্চলগুলোকে দেশের বাকি অংশ থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করা হয়। আর যেখনে যেমন প্রয়োজন, সেখানে তেমন ভাবে লকডাউন জারি করা হয়েছিল। সর্বত্র একই মাত্রায় নয়, সর্বত্র একই সময়সীমার জন্যও নয়। কিন্তু এলাকায় সংক্রমণ ছড়াচ্ছে না, সে বিষয়ে সম্পূর্ণ নিশ্চিত হওয়ার পরেই লকডাউন তোলার কথা ভাবা হচ্ছিল।
আরও পড়ুন: ইতিমধ্যে কাজ গিয়েছে ৯০ লক্ষের, অদূর ভবিষ্যতে ঘন অন্ধকার দেখছে সব সমীক্ষাই
সবচেয়ে দীর্ঘ লকডাউনের সাক্ষী হল উহানই। ২৩ জানুয়ারি সে শহরকে তালবন্ধ করে দিয়েছিল চিনা প্রশাসন। ৭ এপ্রিল মধ্যরাতে পৌঁছে লকডাউন প্রত্যাহার করা হল। প্রায় ৭৭ দিন পরে ঘর থেকে বেরতে পারার আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়ার কথা ছিল গোটা শহরের। উহানের রেলওয়ে স্টেশনে বা এয়ারপোর্টে মধ্যরাত থেকেই ভিড় জমতে দেখা গেল ঠিকই, হাজার হাজার লোক উহান ছেড়ে নিজের নিজের বাড়ির দিকে রওনা হয়ে গেলেন। যাঁরা বাবা-মা বা পরিবারের কাছ থেকে দূরে থাকেন, তাঁরাও রওনা হলেন। কিন্তু যে শহরের জনসংখ্যা ১ কোটি ১০ লক্ষের আশেপাশে, ৭৭ দিনের লকডাউন শেষে সেই শহরের রাস্তাঘাট যে রকম জনপ্লাবনে ভেসে যাওয়া উচিত, তা কিন্তু ঘটল না। কারণ সচেতন হয়ে গিয়েছেন শহরবাসী, চারপাশে মৃত্যুর উল্লাস দেখে আতঙ্কে কুঁকড়েও গিয়েছেন তাঁরা। লকডাউন উঠেছে ঠিকই। গত বেশ কয়েক দিনে শহরে আর নতুন কোনও সংক্রমণের খবর নেই ঠিকই। বাইরে থেকে সংক্রামিত কেউ ঢোকেননি শহরে, তা-ও ঠিকই। তবু মনোবল ফিরে পায়নি শহরটা। ঘরের বাইরে পা রাখার আগে এখনও দশ বার ভাবছেন উহানের বাসিন্দারা। বেরলেও মুখে মাস্ক এবং সর্বাঙ্গ ঢাকা নিরাপদ পোশাক পরে বেরচ্ছেন। প্রত্যেকে পরস্পরের সঙ্গে দৈহিক দূরত্ব বহাল রাখছেন। চলাফেরা সবার অত্যন্ত সতর্ক। নিজের প্রত্যেকটা পদক্ষেপকেই যেন সংশয়ের আওতায় রাখছেন। ভঙ্গিটা সে রকমই।
৭৭ দিনের লকডাউন উঠে যাওয়ার পর একে অপরকে আলিঙ্গন উহানে।—ছবি এএফপি।
উহানে লকডাউন উঠলেও চিনের অন্য কোনও কোনও প্রান্তে উদ্বেগ কিন্তু নতুন করে ছড়াচ্ছে। উত্তর চিনে রাশিয়া সীমান্ত লাগোয়া হেইলংচিয়াং প্রদেশে নতুন করে সংক্রমণ শুরু হয়েছে। রাশিয়া থেকে চিনের ওই প্রদেশে ঢোকা কিছু লোকের মাধ্যমেই সংক্রমণ ফিরল বলে চিনা কর্তৃপক্ষ দাবি করছেন। বেজিং সূত্রে খবর, চিনে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা মঙ্গলবার একলাফে আগের দিনের চেয়ে দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। আর রোগের উপসর্গ নেই অথচ সংক্রমণের শিকার হয়েছেন, এই সংখ্যা চার গুণ হয়ে গিয়েছে। সোমবার ৩২ জন নতুন করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলেছিল চিনে। মঙ্গলবার সেই সংখ্যা ৬২তে পৌঁছেছে। তাঁদের মধ্যে ৫৯ জনই অন্য কোনও দেশ থেকে সংক্রামিত হয়ে চিনে ঢুকেছেন।
আরও পড়ুন: গত ১২ দিনে নেই কোনও নতুন সংক্রমণ, কোভিড-১৯ সংক্রমণ শৃঙ্খল ভাঙার দাবি জব্বলপুর
সুতরাং, নতুন করে সংক্রমণ ঠেকাতে হলে লকডাউন যে এখনই পুরোপুরি শিথিল করা যাবে না, চিনা কর্তৃপক্ষ তা বুঝতে পারছেন। লকডাউন তুললেও পুরোপুরি যে তোলা যাবে না, আংশিক বিধিনিষেধ যে এখনও কিছুদিন বহাল রাখতে হবে, তা স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে। হেইলংচিয়াং প্রদেশকে দেশের বাকি অংশের থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলছে চিন। উহানকে যেমন করা হয়েছিল। বিদেশ থেকে চিনে উড়ান ঢোকার উপরেও নানা বিধিনিষেধ জারি রাখা হচ্ছে। দেশের যতগুলি প্রান্তে এক জনও নতুন আক্রান্তের খোঁজ মিলছে, সেই প্রত্যেকটি এলাকাতেই কঠোর নজরদারি চলছে।
২০১৯–এর নভেম্বরে করোনা সংক্রমণ শুরু হয়েছিল চিনে। ২০২০-র ২৩ জানুয়ারি সেখানে লকডাউন ঘোষিত হয়। এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহে এসে লকডাউন শিথিল হল তাও দেশের নানা এলাকায় নজরদারি রাখতে হচ্ছে, কোনও প্রদেশে নতুন করে লকডাউনের কথা ভাবতে হচ্ছে, বিদেশিদের আসা যাওয়ার ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখতে হচ্ছে। সেখানে ভারত সবে দু’সপ্তাহ কাটিয়েছে লকডাউনে। এখনও রোজ হু হু করে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। চিন বা দক্ষিণ কোরিয়া বা জার্মানি বা নরওয়ে যে বিপুল সংখ্যায় টেস্ট প্রতিদিন করছিল বা করছে, ভারতে টেস্টিং-এর সংখ্যা তার চেয়ে অনেক কম। তা সত্ত্বেও রোজ শ’য়ে শ’য়ে আক্রান্ত বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে আর এক সপ্তাহ পরেই লকডাউন তুলে নেওয়া ভয়ঙ্কর হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের মত।
লকডাউনে রাতের মুম্বই।—ছবি এএফপি।
তবে শুধু লকডাউনের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান কিন্তু হবে না। চিনের কাছ থেকে আরও বেশ কয়েকটা শিক্ষা এই মুহূর্তে ভারতকে নিতে হবে। লকডাউনের পাশাপাশি যত বেশি সম্ভব টেস্টিং-এর ব্যবস্থা করতে হবে। আর হাসপাতাল তথা স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নতি ঘটাতে হবে যুদ্ধকালীন তৎপরতায়। না হলে মৃত্যুর মিছিল ঠেকানো কঠিন হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের মত।
যত বেশি টেস্টিং হবে, অলক্ষ্যে রোগটা ছড়িয়ে পড়া তত সহজে রোখা যাবে, বলছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। আর টেস্টিং বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সংক্রামিতের সংখ্যাও যেহেতু অনেক বেশি করে সামনে আসতে শুরু করবে, সেহেতু হাসপাতাল তথা চিকিৎসা পরিকাঠামো পর্যাপ্ত পরিমানে তৈরি রাখতে হবে। সামাজিক উন্নয়ন নিয়ে যাঁরা সারা বছর কাজ করেন, তাঁরা আপাতত লকডাউনের পাশাপাশি এই টেস্টিং বাড়ানো এবং চিকিৎসা পরিকাঠামো বাড়ানোর উপরেই সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছেন।
“শুধু লকডাউনে কোনও কাজের কাজ হবে না। চিন শুধুমাত্র লকডাউন করে করোনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারল, এরকম ভাবার কোনও কারণ নেই,”— বলছেন কুমার রাণা। অমর্ত্য সেনের প্রতীচি ট্রাস্টের হয়ে কাজ করার সুবাদে সামাজিক উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয়ের বিশেষজ্ঞ তিনি। চিন-সহ দক্ষিণ ও পুর্ব এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশ করোনার বিরুদ্ধে কী ভাবে সাফল্য পেল, তা বিশদে বিশ্লেষণ করলেন কুমার রাণা। বললেন, “যত বেশি সম্ভব টেস্ট হোক। তাতে যত বেশি সম্ভব আক্রান্তকে চিহ্নিত করা যাবে। আর চিহ্নিত হলেই প্রত্যেককে হাসপাতালে বা চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে উপযুক্ত পরিচর্যা দিতে হবে। লকডাউনের পাশাপাশি এইগুলো করা গেলে তবেই লকডাউনের উদ্দেশ্য সফল হবে। না হলে দিনের পর দিন লকডাউন চালিয়ে যাওয়া অর্থহীন।”
সামাজিক দূরত্ব বা দৈহিক দূরত্ব বহাল রাখাটা জরুরি, কারণ রোগটা ছোঁয়াচে। বলছেন ওই বিশেষজ্ঞরা। দূরত্ব বহাল রাখার জন্যই লকডাউনটা দরকার বলে তাঁদের মত। কিন্তু একই সঙ্গে অত্যন্ত দ্রুত টেস্টিং বাড়াতে এবং যত বেশি সম্ভব মানুষকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে হবে, পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। এক্ষেত্রে চিনা মডেলকেই অনুসরণ করা যে জরুরি, তা নিয়ে সংশয় কমই।
(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy