নিজেও যেমন কাজ করেন, ঠিক সে রকমই স্বাস্থ্য মন্ত্রকেও কোনও ঢিলেমি বরদাস্ত করেন না। সহকর্মীদের কথায়, প্রয়োজনে অসুস্থ অবস্থাতেও কাজ করতে দ্বিধা করেন না শৈলজা। দরকার হলে, মাঝরাতেও তিনি হাজির মন্ত্রকের কাজ পরিচালনা করতে। স্বামী কে ভাস্করন এবং দুই ছেলের পাশাপাশি প্রত্যেক কেরলবাসীকে নিয়ে তাঁর বৃহত্তর সংসার।
তার পরেও দ্রুত হারে করোনা ছড়িয়ে পড়তে থাকে কেরলে। কারণ তখন সারা পৃথিবী থেকে কেরলের মানুষ ঘরে ফিরছিলেন। সংক্রমণের শীর্ষ সময়ে কেরলে ১ লক্ষ ৭০ হাজার মানুষ কোয়রান্টিনে ছিলেন। সে রাজ্যে আটকে পড়েছিলেন দেড় লক্ষ পরিযায়ী কর্মী। তাঁদের দেড় মাস ধরে রোজ তিন বার করে খাবার দিয়েছে কেরল সরকার। তার পর তাঁরা বিশেষ ট্রেনে নিজেদের বাড়িতে ফিরেছেন।
সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে করোনা দমনের স্বীকৃতি স্বরূপ শৈলজাকে বলা হচ্ছে ‘রকস্টার’। কোথাও আবার ষাটোর্ধ্ব মন্ত্রীর পরিচয় ‘দ্য করোনাভাইরাস স্লেয়ার’। করোনা প্রতিরোধকারী শৈলজা জানাচ্ছেন, নিপা ভাইরাস দমন করার ফলে তাঁর যে অভিজ্ঞতা হয়েছিল, সেটা করোনা অতিমারিতে খুবই কার্যকর হয়েছে। ‘ঈশ্বরের নিজের দেশ’-কে এ ভাবেই তিনি সব সময় রক্ষা করে যেতে চান পরবর্তী দিনেও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy