গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
দেশের ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোটদাতা তাঁর প্রতি আস্থা রাখছেন না! ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়া ইস্তক এই প্রথম বার নরেন্দ্র মোদীর ক্ষেত্রে এমনটা হল। একটি জনমত সমীক্ষার পূর্বাভাসে এমনটাই দাবি করা হয়েছে। পাশাপাশি, লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর জনপ্রিয়তা বাড়ারও দাবি করা হয়েছে ওই সমীক্ষায়। যদিও এখনও পর্যন্ত দু’জনের ব্যবধান অনেকটাই।
গত ৪ জুন লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পরে এই প্রথম ‘ইন্ডিয়া টুডে’র ‘মুড অফ দ্য নেশন’ সমীক্ষা করা হয়েছে। ১৫ জুলাই থেকে ১০ অগস্টের মধ্যে নেওয়া হয়েছে এক লক্ষ ৩৬ হাজার ৪৬৩ জনের মতামত। এর মধ্যে সি ভোটার সরাসরি ৪০,৫৯১ জনের মত নিয়েছে। অন্য ভোটারেরা অনলাইনে তাঁদের অবস্থান জানিয়েছেন। ওই মতামত সমীক্ষা জানাচ্ছে, ৪৯ শতাংশ ভোটারের ‘পছন্দের নেতা’ মোদী। রাহুলকে বেছে নিয়েছেন ৩২ শতাংশ ভোটদাতা। ৮ শতাংশের সমর্থন নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব।
ওই সমীক্ষা বলছে, এখনই লোকসভা ভোট হলে বিজেপির ভোট ৩৮ শতাংশ থেক কমে ৩৬.৬ শতাংশ হতে পারে। তবে তারা জিততে পারে ২৪৪টি আসনে। অন্য দিকে, কংগ্রেস পেতে পারে ১০৬টি। দেশের ৫৪৩টি লোকসভা ভোটের সব ক’টিতেই জনমত সংগ্রহ করা হয়েছিল ‘মুড অফ দ্য নেশন’ সমীক্ষায়। লোকসভা ভোটের আগেই তুলনায় মোদীর প্রতি সমর্থন প্রায় সাড়ে সাত শতাংশ কমেছে বলে জানানো হয়েছে তাতে। অন্য দিকে, রাহুলের প্রতি সমর্থন বেড়েছে প্রায় ১১ শতাংশ। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে ওই মতামত সমীক্ষায় মোদী জমানায় সিবিআই, ইডি, আয়কর বিভাগের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে অপব্যবহারের অভিযোগ মেনে নিয়েছেন ৪৬ শতাংশ ভোটদাতা। মাত্র ৩৮ শতাংশ ভোটদাতা মনে করেন কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলির এমন অপব্যবহার আগেও হয়েছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy