প্রতীকী ছবি- শাটারস্টক।
দেখে মনে হবে, পানের দোকানে বিক্রি হচ্ছে সাধারণ চকোলেট ক্যান্ডি। কিন্তু আসলে সেই ক্যান্ডি তৈরি হয়েছে গাঁজা দিয়ে। নেশার দ্রব্য হিসাবেই বিক্রি করছেন দোকানি।
এই গাঁজা মিশ্রিত চকোলেট ক্যান্ডি বিক্রির অভিযোগে জয়ন্ত প্রধান নামের এক পান-দোকানিকে গ্রেফতার করেছেন আবগারি দফতরের আধিকারিকরা। তাঁর কাছ থেকে ২০০টি গাঁজা মিশ্রিত ক্যান্ডি উদ্ধার হয়েছে। হায়দরাবাদের ফতেনগরের পানের দোকানেই বিক্রি করা হত এ গুলি।
বিষয়টি নিয়ে আবগারি দফতরের এক আধিকারিক বলেছেন, ‘‘খবর পেয়ে আমরা হানা দিয়েছিলাম ওই পানের দোকানে। সেখান থেকে পাঁচটি প্যাকেটে ১.২ কেজি চকোলেট উদ্ধার হয়েছে। প্রত্যেক প্যাকেটে ৪০টি করে ক্যান্ডি ছিল।’’ ওই পানের দোকানিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন, আকাশ দাস নামের এক ব্যক্তি এই ধরনের চকোলেট তৈরি করে সরবরাহ করত ওই দোকানে।
সেখানকার আবগারি দফতরের অ্যাসিট্যান্ট সুপারিন্টেডেন্ট এন আঞ্জি রেড্ডি বলেছেন, ‘‘কিছু দালাল গাঁজাকে সুন্দরভাবে গুঁড়ো করে চকোলেট পাউডারের মিশিয়ে ক্যান্ডি তৈরি করছিল। গত দু’বছর ধরে মাদক-দালালরা নিষিদ্ধ দ্রব্য তৈরির নতুন উপায় খুঁজছে। কিন্তু আমরা কড়া নজর রেখে চলেছি।’’
আরও পড়ুন: সন্ন্যাস নিচ্ছেন না, সোশ্যাল মিডিয়ায় ফের চমক মোদীর
আরও পড়ুন: ছেলে কোলে নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার ডিউটি পুলিশ মায়ের
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy