১৯১১ সালে রাজা পঞ্চম জর্জের রাজ্যাভিষেকের সময় আজিজের এক ছেলে হাজি করিমউদ্দিন অভিনব পরিকল্পনা নিয়ে দিল্লি ফিরে আসেন। দিল্লিতে মুঘল ধাবা খোলেন তিনি। আলু গোস্ত (আলু আর খাসির মাংসের পদ) এবং ডাল এই দুটো পদ বিক্রি করতে শুরু করেছিলেন রুমালি রুটির সঙ্গে। এর দু’বছর পর ১৯১৩ সালে জামা মসজিদের কাছে করিম হোটেল গড়ে তুলেছিলেন।
১৮৮৫ সালে তিন ভাই মিলে চালু করলেন শেখ ব্রাদার’স বেকারি। নয়ের দশকে অসমবাসীর কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এই বেকারি। ইতিহাসবিদদের মতে, ১৯০৫ সাল নাগাদ ঘোড়ার গাড়ি করে শেখ ব্রাদার’স-এর বেকারি থেকে নিত্য খাবার যেত শিলং-এ। ১৯৫০ সালে অসমের সার্কিট হাউসে জওহরলাল নেহরু সেখ ব্রাদার’স-এর চিজ স্ট্র খেয়ে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। অসমের পান বাজারে শেখ গুলামের বংশধরেরা এখন এটি চালাচ্ছেন।
মু্ম্বইয়ের লিওপোল্ড ক্যাফে অ্যান্ড স্টোরস। মুম্বইয়ের কোলাবায় রয়েছে এই ক্যাফে। ১৫০ বছরের পুরনো এই ক্যাফে ২০০৮ সালে মুম্বই হামলার পর প্রবল জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সে দিন এখানেই প্রথম হামলা হয়েছিল। হামলার আগে মূলত বিদেশিরাই এখানে যেতেন। হামলার পর ভারতীয়দের মধ্যেও সেটি জনপ্রিয় হয়। হামলার স্মৃতি হিসাবে কিছু ক্ষতিগ্রস্ত অংশ আজও মেরামত করেননি কর্তৃপক্ষ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy