—ফাইল চিত্র।
কর্নাটকের ১৫টি কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করেও তা স্থগিত করে দিল নির্বাচন কমিশন। আজ সুপ্রিম কোর্টে এ কথা জানায় কমিশনের আইনজীবী। নির্বাচনের দিন ঘোষণা করেও পাঁচ দিন পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় কমিশনেরই মুখ পুড়ল বলে মনে করছেন রাজনীতির অনেকে।
কর্নাটকের প্রাক্তন স্পিকার কে আর রমেশ কুমার কংগ্রেস ও জেডিএসের বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের বিধায়কপদ খারিজ করে দেওয়ায় ওই ১৫টি বিধানসভা আসনে আগামী ২১ অক্টোবর ভোট করার দিন ঘোষণা করেছিল কমিশন। সে সময়েই স্পিকারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে গিয়েছিলেন ওই বিধায়কেরা। মামলা চলাকালীনই গত শনিবার ১৫টি আসনে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করে কমিশন।
গত কাল ওই মামলার শুনানি শুরু হয়। যা চালু ছিল আজও। সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতির বেঞ্চের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিধায়কদের এই সংক্রান্ত যে একাধিক আবেদন জমা হয়েছে সেগুলি শোনার পক্ষে তারা। তখন কমিশনের আইনজীবী জানান, সে ক্ষেত্রে তারা ওই রাজ্যে উপনির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার পক্ষে। তার পরেই ২২ অক্টোবর পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করে কোর্ট। কমিশনের এ ভাবে পিছিয়ে যাওয়ার পিছনে পক্ষপাতিত্ব দেখছেন কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা জেডিএস নেতা এইচ ডি কুমারস্বামী। তাঁর মন্তব্য, সমস্ত সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এখন কেন্দ্রের শাসক দলের নিয়ন্ত্রণাধীন।’’
শুরুতে কমিশনের আইনজীবী শীর্ষ আদালতে বলেছিলেন, তাঁরা ভোট স্থগিতের বিরুদ্ধে। কিন্তু আজ সুপ্রিম কোর্টের মনোভাব দেখে নির্বাচন কমিশনের তরফে শীর্ষ আদালতে জানানো হয়, কর্নাটকের উপনির্বাচন স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। কমিশনের দাবি, প্রাক্তন বিধায়কদের আর্জি নিয়ে ফয়সালা করার জন্য আদালত যাতে যথেষ্ট সময় পায়, সে জন্যই এই পদক্ষেপ করেছে তারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy