বাঙালিদের মিলনক্ষেত্র হয়ে উঠবে কালী মন্দির।
বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি করা ও বঙ্গসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসারের উদ্দেশ্যে ‘কল্লোল’-এর পথ চলা শুরু ১৯৬০ সালে। কয়েকজন বাঙালি যুবকের প্রচেষ্টায় চলতে শুরু করে কল্লোল সার্বজনীন দুর্গাপূজা কমিটি। ধীরে ধীরে সবাই এগিয়ে এসে তাঁদের হাত ধরে। আর তাতেই ধীরে ধীরে মহীরূহের রূপ নিয়েছে ‘কল্লোল’।
এ বছর কল্লোলের দুর্গোৎসব ৫৩ বছরে পা দিল। মুম্বইয়ের গোরেগাঁওয়ের বাঙ্গুরনগরের কালী মন্দিরে মুম্বইয়ের মানুষের মনে এই পুজোর একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। প্রতিবারই নতুন কিছু করার চেষ্টা করা হয়। ব্যস্ত শহরের মধ্যেই পল্লীবাংলার একটি মনোরম রূপ ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। গোটা পূজা মণ্ডপ বাঁশের বিভিন্ন ধরনের অসাধারণ শিল্পকর্ম দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। বিভিন্ন শিল্পীদের অনুষ্ঠানে সাজানো থাকছে পুজোর চার-চারটে দিন। দশমীতে সিঁদুর খেলা। সব মিলিয়ে বাঙালিদের মিলনক্ষেত্র হয়ে উঠবে এই কালী মন্দির। বাদ পড়বেন না অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষজনও।
পুজোর চারটে দিন তো বটেই বছরের অন্যান্য দিনগুলোতেও সাধারণ মানুষের সেবায় নিয়োজিত এই পূজা কমিটি। কল্লোল গ্রন্থাগার মানুষের জ্ঞাণের বিকাশে সাহায্য করে চলেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy