এই ধরনের খবরের ক্ষেত্রে আসল ছবি প্রকাশে আইনি নিষেধাজ্ঞা থাকে। —প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
নাবালিকাকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে এক আসামিকে ১৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল দিল্লির আদালত। আদালত জানিয়েছে, এটি একটি সামাজিক অপরাধ। এই ধরনের অপরাধ শিশুর মনে সারা জীবনের জন্য ক্ষত তৈরি করে দেয়। যা কোনও দিন মোছা যায় না। ঘটনাটি ২০১৮ সালের। অভিযোগের প্রায় সাড়ে ছয় বছর পরে অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা ঘোষণা করল আদালত।
বছর ছাব্বিশের ওই অভিযুক্ত জামাকাপড় সেলাইয়ের কাজ করেন। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে নবম শ্রেণির এক ছাত্রী স্কুল থেকে ফেরার পথে তাঁকে অপহরণের অভিযোগ ওঠে ওই তরুণের বিরুদ্ধে। এর পর তিন দিন ধরে বাড়িতে আটকে করে নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। মামলায় অভিযুক্তের ফাঁসির দাবি জানান সরকারি আইনজীবী। তবে বিচারক ওই তরুণকে পকসো আইনে দোষী সাব্যস্ত করে ১৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে।
একই সঙ্গে সাবেক ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৬৩ এবং ৩৬৬ ধারায় যথাক্রমে পাঁচ বছর এবং সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। উভয় ক্ষেত্রেই ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। সব সাজাগুলিই একই সঙ্গে কার্যকর হবে। আদালত আরও জানিয়েছে, ওই ঘটনার পর মানসিক আঘাত পেয়েছেন নির্যাতিতা। তাঁর শিক্ষায় প্রভাব পড়েছে। এর জন্য তাঁকে পাঁচ লাখ টাকা আর্থিক ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
চলতি সপ্তাহেই মধ্যপ্রদেশে এক নাবালিকাকে অপহরণ করে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। সরকারি অ্যাম্বুল্যান্সে তাকে অপহরণ করা হয় বলে অভিযোগ নির্যাতিতার। ঘটনায় ইতিমধ্যে দু’জনকে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy