Advertisement
২৩ নভেম্বর ২০২৪
Coronavirus Update

দৈনিক সংক্রমণ ২০ হাজার, মৃত্যুও ৩০০-র কম, কমল সক্রিয় রোগীও

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২০ হাজার ২১ জন।

দেশের কোভিড পরিসংখ্যান। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।

দেশের কোভিড পরিসংখ্যান। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।

নিজস্ব প্রতিবেদন
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ ১০:৩৭
Share: Save:

গত সপ্তাহে ২০ হাজারে নীচে নামার পর ফের ২৩-২৪ হাজারে পৌঁছেছিল দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। রবিবার তা ২০ হাজারের নীচে থাকার পর সোমবার আবার ২০ হাজার ছাড়িয়েছে। দৈনিক মৃত্যু গত ৩ দিনে ৩০০-র নীচে নেমেছে। আক্রান্তের থেকে রোজ সুস্থ বেশি হওয়ায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমেছে। চুম্বকে এটাই দেশের করোনা-চিত্র।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২০ হাজার ২১ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ২ লক্ষ ৭ হাজার ৮৭১ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে আক্রান্ত ১ কোটি ৯১ লক্ষ ছাড়িয়েছে। গত এক মাস ধরে প্রায় ২ লক্ষ মানুষ সেখানে রোজ আক্রান্ত হচ্ছেন। আজ তা একটু কমে দেড় লক্ষে নেমেছে। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ আমেরিকার তুলনায় নিয়ন্ত্রণে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭৪ লক্ষ ৮৪ হাজার।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২০ হাজার ২১ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ২ লক্ষ ৭ হাজার ৮৭১ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে আক্রান্ত ১ কোটি ৯১ লক্ষ ছাড়িয়েছে। গত এক মাস ধরে প্রায় ২ লক্ষ মানুষ সেখানে রোজ আক্রান্ত হচ্ছেন। আজ তা একটু কমে দেড় লক্ষে নেমেছে। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ আমেরিকার তুলনায় নিয়ন্ত্রণে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭৪ লক্ষ ৮৪ হাজার।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৯০১ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২৭৯ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে (৪৯,২৫৫)। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা ১০ হাজার পার করেছে। মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (৯,৫৯৮), উত্তরপ্রদেশ (৮,৩০৬), অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,০৯৪)।

করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৯০১ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২৭৯ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে (৪৯,২৫৫)। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা ১০ হাজার পার করেছে। মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (৯,৫৯৮), উত্তরপ্রদেশ (৮,৩০৬), অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,০৯৪)।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। মোট আক্রান্তের মধ্যে প্রায় ৯৭ লক্ষ ৮২ হাজার ৬৬৯ জন সুস্থ হয়ে গিয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজার ১৩১ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ৭৭ হাজার ৩০১ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৭ লক্ষ ১৫ হাজার ৩৯৭ জনের। সংক্রমণের হার ২.৮ শতাংশ।

এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। মোট আক্রান্তের মধ্যে প্রায় ৯৭ লক্ষ ৮২ হাজার ৬৬৯ জন সুস্থ হয়ে গিয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজার ১৩১ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ৭৭ হাজার ৩০১ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৭ লক্ষ ১৫ হাজার ৩৯৭ জনের। সংক্রমণের হার ২.৮ শতাংশ।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

দেশের মোট আক্রান্তের মধ্যে ১৯ লক্ষ ১৯ হাজার মহারাষ্ট্রের। দেশের মোট আক্রান্তের প্রায় পাঁচ ভাগের এক ভাগ সেখানে। বাকি সব রাজ্যে মোট আক্রান্ত ১০ লক্ষের নীচে। কর্নাটকে ৯ লক্ষ ১৬ হাজার, অন্ধ্রে ৮ লক্ষ ৮১ হাজার, তামিলনাড়ুতে ৮ লক্ষ ১৪ হাজার। কেরলে ৭ লক্ষ ৪০ হাজার, দিল্লিতে ৬ লক্ষ ২২ হাজার। উত্তরপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে ৫ লক্ষের ঘরে মোট আক্রান্ত। বাকি রাজ্যগুলিতে ৩ লক্ষের গণ্ডিতে রয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। দিল্লির দৈনিক আক্রান্ত গত ক’দিনে হাজারের নীচে নেমেছে। মহারাষ্ট্রেও তা সাড়ে তিন হাজারের মধ্যে সীমাবদ্ধ। কিন্তু কেরলে এখনও দৈনিক আক্রান্ত ৫ হাজারের কাছাকাছি।

পশ্চিমবঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪৩৫ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৪৭ হাজার ৪৪৩ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ২৪ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

পশ্চিমবঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪৩৫ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৪৭ হাজার ৪৪৩ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ২৪ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)

অন্য বিষয়গুলি:

Coronavirus COVID-19 Coronavirus in India
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy