কেদারনাথ মন্দির। —পিটিআই।
উত্তরাখণ্ডের কেদারনাথ মন্দিরের গর্ভগৃহে সোনার বদলে পিতলের মোড়ক লাগানোর অভিযোগ উঠেছিল। মন্দির সংস্কারে ১২৫ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন সেখানকার পুরোহিত সন্তোষ ত্রিবেদী। তবে এই সব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে মন্দির পরিচালন সংস্থা বদ্রীনাথ-কেদারনাথ মন্দির কমিটি (বিকেটিসি) জানাল, পুরোটাই ‘চক্রান্ত’।
সম্প্রতি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একাধিক ভিডিয়োয় দাবি করা হয় যে, মন্দিরের গর্ভগৃহের ভিতর যেটিকে সোনার মোড়ক বলে দাবি করা হচ্ছে, সেটি আদতে পিতল দিয়ে তৈরি। একটি ভিডিয়োয় দেখা যায়, মন্দিরের সংস্কারের কাজের সঙ্গে যুক্ত কিছু কর্মী তাঁদের ব্যাগ থেকে কৌটো বের করছেন। সেগুলির উপর লেখা ‘গোল্ড ওয়াশ’। কৌটোয় থাকা কৃত্রিম রঙ দিয়েই পিতলের মোড়ককে সোনালি করা হচ্ছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন একাংশ। যদিও ওই ভিডিয়োগুলির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।
এই আবহেই ওই মন্দিরের পুরোহিত তথা ‘তীর্থ পুরোহিত মহাপঞ্চায়েত’ নামের একটি সংগঠনের সহ-সভাপতি সন্তোষ জানান, মন্দিরের ভিতর সোনার পাতের বদলে পিতলের পাত লাগানো হয়েছে। এতে ১২৫ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। একই সঙ্গে এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারিও দেন তিনি।
মন্দির কমিটির প্রধান অজেন্দ্র রাইয়ের অবশ্য বক্তব্য, রাজনৈতিক কারণে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসা করে তিনি জানান, কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগের ফলেই কেদারনাথে আসা পুণ্যার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। মন্দির কর্তৃপক্ষের একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, এক ব্যবসায়ী বিপুল পরিমাণ সোনা দান করেছিলেন। এই প্রসঙ্গে অজেন্দ্র জানান, দাতা এবং ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (এএসআই)-এর অনুমতি নিয়েই মন্দিরের গর্ভগৃহে সোনার পাত লাগানো হয়েছে। এই সংক্রান্ত সমস্ত নথিও রাখা রয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ।
#केदारनाथ में रात को सोने से पीतल में बदल गयी प्लेटों को फिर पॉलिश कर सोना बनाने की कोशिस पकड़ी गई। सरकार स्थिति साफ करे दुनिया भर के सनातनधर्मियों में बाबा केदारनाथ जी के मंदिर में हो रहे इस छल - प्रपंच से रोष व बेदना है।@narendramodi @pushkardhami @RahulGandhi @digvijaya_28 pic.twitter.com/ItCMwAGbH4
— Manoj Rawat (@ManojRawatINC) June 18, 2023
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy