ফাইল চিত্র।
বিধানসভা নির্বাচনের জোট শরিক ইউডিএফ, বিপিএফ ও বাম দলগুলিকে বাদ দিয়ে শুধু অসম জাতীয় পরিষদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে আসন্ন উপনির্বাচনে লড়তে নামছে কংগ্রেস। অসমে আগামী ৩০ অক্টোবর মাত্র ৫টি আসনে উপনির্বাচন হলেও বিধানসভা ভোটে মুখ থুবড়ে পড়া দু’টি দলের কাছেই এটি অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল রাজ্যসভায় নির্বাচিত হওয়ার পরে মাজুলির বিধায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করায় সেই আসনেও উপনির্বাচন আসন্ন। থাওরা, মরিয়নিতে কংগ্রেসের দুই বিধায়ক সুশান্ত বরগোঁহাঞি ও রূপজ্যোতি কুর্মী বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। ইউডিএফের ভবানীপুরের বিধায়ক ফণীধর তালুকদারও যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে। তাঁদের তিন জনের নামই আজ প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে বিজেপি।
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ভূপেন বরা জানান, মাজুলি সম্ভবত অসম জাতীয় পরিষদকে ছেড়ে দেওয়া হবে। বাকিগুলিতে লড়তে পারে কংগ্রেস। নবগঠিত অসম জাতীয় পরিষদ বিধানসভায় একটিও আসন পায়নি। দলের সভাপতি তথা আসুর প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক লুরিণজ্যোতি গগৈ দু’টি আসনে লড়েই হেরেছেন। রাইজর দলের একমাত্র সাফল্য বলতে ছিল শিবসাগরে অখিল গগৈয়ের জয়। অখিলের সঙ্গে কংগ্রেসের হাত মেলানো নিয়ে বিধানসভার সময় থেকেই আলোচনা চলছে। থাওরা আসনে রাইজর দলের প্রার্থী হয়েছেন ধৈর্য্য কোঁয়র। অখিল কংগ্রেসকে প্রস্তাব দিয়েছেন, থাওরায় ধৈর্য্যকে সমর্থন দিলে মরিয়নিতে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে প্রার্থী দেবে না রাইজর দল। অবশ্য কংগ্রেসের বড় অংশই অখিল-বিরোধী। তাই দুই আসনেই ভোট ভাগাভাগির ফলে বিজেপির জয়ের সম্ভাবনা বেড়েছে। বিধানসভার ১২৬টি আসনের মধ্যে এখন বিজেপির ৬০টি। উপনির্বাচনে ছ’টি আসনেই জিতে বিজেপি একক ভাবে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চাইছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy