ছবি পিটিআই।
রাহুল গাঁধী প্রথম থেকেই বলছিলেন, করোনা মোকাবিলায় কেন্দ্র যথেষ্ট তৎপর নয়। বারবার মোদী সরকারকে সক্রিয় হওয়ার অনুরোধও জানান তিনি। যদিও সে সময়ে সরকার কান দেয়নি। পরে করোনার ধাক্কা থেকে অর্থনীতিকে বাঁচানো নিয়ে কেন্দ্রের প্রাথমিক উদাসীনতার দিকে আঙুল তুলেছেন রাহুল। কিন্তু সনিয়া গাঁধী এবং দলের প্রবীণ ব্রিগেড সে সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন না। প্রবীণদের মত ছিল, অতিমারির সময় সরকারের অতিরিক্ত সমালোচনা করলে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে সস্তার রাজনীতির অভিযোগ উঠবে। এই দ্বিধা কাটিয়ে আজ কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি রাহুলের পথেই হেঁটে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক হওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের শুরুতে সনিয়াই বলেন, “২১ দিনের লকডাউন দরকার ছিল। কিন্তু যে রকম অপরিকল্পিত ভাবে তা রূপায়ণ করা হচ্ছে, তাতে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। লক্ষ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিকের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে”। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে রাহুল বলেন, আর কোনও দেশ পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা না ভেবে এ ভাবে লকডাউন জারি করেনি। তাঁদের রাস্তায় ঠেলে দেয়নি। ভারতের নিজস্ব রণকৌশল তৈরি করতে হবে। অর্থনীতির দুরবস্থার জন্যও তৈরি হতে হবে। কংগ্রেস আক্রমণের পথে যেতেই সক্রিয় হয়ে ওঠেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ভারতের করোনা-মোকাবিলার পদক্ষেপ দেশে-বিদেশে প্রশংসিত হচ্ছে। ১৩০ কোটি ভারতীয় ঐক্যবদ্ধ। অথচ কংগ্রেস সস্তার রাজনীতি করছে।” প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরা উত্তরপ্রদেশে যোগী সরকারের সমালোচনা করেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy