Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Aarushi Talwar

আরুষি খুন: ফের মামলা শুরুর আর্জি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে সিবিআই

সাড়ে ৯ বছর আগে নয়ডার একটি জোড়া খুনের ঘটনা তোলপাড় ফেলেছিল গোটা দেশে। সেই আরুষি-হেমরাজ হত্যাকাণ্ডে সিবিআই আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত তলোয়ার দম্পতিকে গত বছর বেকসুর খালাস করে দিয়েছিল ইলাহাবাদ হাইকোর্ট।

ফাইল চিত্র।

ফাইল চিত্র।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৮ মার্চ ২০১৮ ২১:৫৮
Share: Save:

আরুষি-হেমরাজ হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত তলোয়ার দম্পতিকে বেকসুর খালাসের যে রায় দিয়েছিল আদালত, তাকে চ্যালেঞ্জ করে এ বার সুপ্রিম কোর্টে গেল সিবিআই। মামলার শরিক হলেন হেমরাজের স্ত্রীও। বৃহস্পতিবারই শীর্ষ আদালতে আবেদন জানান তাঁরা।

সাড়ে ৯ বছর আগে নয়ডার একটি জোড়া খুনের ঘটনা তোলপাড় ফেলেছিল গোটা দেশে। সেই আরুষি-হেমরাজ হত্যাকাণ্ডে সিবিআই আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত তলোয়ার দম্পতিকে গত বছর বেকসুর খালাস করে দিয়েছিল ইলাহাবাদ হাইকোর্ট। বিচারপতি বি কে নারায়ণ এবং এ কে মিশ্রের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছিল, আদালতে সিবিআইয়ের পেশ করা তথ্যপ্রমাণ গোটা ঘটনাপ্রবাহের একটা অংশ মাত্র। আরুষির বাবা ও মা রাজেশ এবং নূপুর তলোয়ারকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য যা যথেষ্ট নয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধেই এ বার শীর্ষ আদালতে আবেদন জানালেন হেমরাজের স্ত্রী খুমকলা বানজাদে এবং সিবিআই।

২০০৮-এর ১৬ মে-র রাত। উত্তরপ্রদেশের নয়ডার জলবায়ু বিহারে নিজের ফ্ল্যাটের নিজের ঘরে খুন হয় আরুষি তলোয়ার। বছর চোদ্দোর কিশোরীর গলা কাটা ছিল। আরুষির চিকিৎসক বাবা রাজেশ তলোয়ার এবং মা নূপুর দাবি করেছিলেন, সকালে উঠে মেয়ের ঘরে ঢুকে তাঁরা আরুষির মৃতদেহ আবিষ্কার করেন। প্রথমেই তলোয়ার দম্পতি খুনের দায় চাপিয়েছিলেন বাড়ির পরিচারক হেমরাজের উপর। ঘটনার পর থেকেই তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। উত্তরপ্রদেশ পুলিশ প্রথমে হেমরাজকেই অপরাধী মনে করে তাঁর খোঁজ শুরু করে। কিন্তু দু’দিনের মাথায় ওই ফ্ল্যাটেরই ছাদ থেকে মেলে হেমরাজের মৃতদেহ।

আরও পড়ুন: আরুষি খুনে মুক্তি পেলেন তলোয়ার-দম্পতি

আরও পড়ুন: আরুষি হত্যাকাণ্ড: জেনে নিন এক নজরে

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE