ফাইল ছবি
রাহুল ও সনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে হাওয়ালা-তে জড়িত থাকার অভিযোগে সরব হলেন বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানি। আর গোটা বিষয়টির সঙ্গে কলকাতারও নাম জুড়ে গেল। স্মৃতির দাবি, রাহুলদের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক রয়েছে কলকাতার একটি হাওয়ালা সংস্থার। বিজেপি নেত্রীর অভিযোগ, কলকাতার ওই হাওয়ালা সংস্থার সঙ্গে এমন কিছু সংস্থার নাম জড়িয়ে রয়েছে, যেগুলির মালিক হলেন রাহুল-সনিয়া গান্ধীরা।
ন্যাশনাল হেরল্ড মামলায় আজ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাহুল গান্ধীকে ডেকেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। রাহুলের সঙ্গে মিছিল করে ইডি দফতরে যাওয়া পরিকল্পনা নেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। ওই অভিযানকে মোহনদাস কর্মচন্দ গান্ধীর সত্যাগ্রহ অভিযানের সঙ্গে তুলনা করে দলীয় কর্মীদের দেশব্যাপী বিক্ষোভ-সমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান করেছিল দল। কংগ্রেসের ওই উদ্যোগের তীব্র সমালোচনা করে স্মৃতি বলেন, ‘‘দুর্নীতির কারণে রাহুল গান্ধীকে ডাকা হয়েছে। যার বিরুদ্ধে পথে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস কর্মীরা। গণতন্ত্র বাঁচানোর নামে কর্মীদের মাঠে নামানো হলেও দলের আসল উদ্দেশ্য, গান্ধী পরিবারের কাছে থাকা দু’হাজার কোটি টাকার সম্পত্তিকে বাঁচানো।’’ স্মৃতির অভিযোগ, ভুল বুঝিয়ে দলের কর্মীদের পথে নামিয়ে চাপ সৃষ্টির কৌশল নিয়েছেন রাহুলরা। অমেঠীর সাংসদ বলেন, ‘‘তদন্ত সংস্থার উপরে চাপ সৃষ্টি করা গণতন্ত্র ও সংবিধানের জন্য কতটা সম্মানজনক, তার জবাব গান্ধী পরিবারকে দিতে হবে।’’
রাহুলদের বিরুদ্ধে হাওয়ালা কাণ্ডে অভিযুক্ত সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে সরব হন স্মৃতি। তিনি বলেন, ‘‘রাহুল গান্ধীর সঙ্গে হাওয়ালায় যুক্ত ডোটেক্স মার্চেনডাইস সংস্থার সম্পর্ক রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ওই সংস্থাটি কলকাতার। তাদের সঙ্গে এমন কিছু সংস্থার আর্থিক লেনদেন ও যোগাযোগ রয়েছে যাদের মালিকানা রয়েছে রাহুল-সনিয়া ও প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর নামে।’’ স্মৃতি আজ কংগ্রেস কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘‘আপনারা শুধু একবার রাহুলকে প্রশ্ন করে জানতে চান— তাঁর ও গান্ধী পরিবারের সঙ্গে হাওয়ালা কাণ্ডে যুক্ত সংস্থার ঠিক কী ধরনের সম্পর্ক রয়েছে!’’
রাহুল ও সনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে হাওয়ালা-তে জড়িত থাকার অভিযোগে সরব হলেন বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানি। আর গোটা বিষয়টির সঙ্গে কলকাতারও নাম জুড়ে গেল। স্মৃতির দাবি, রাহুলদের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক রয়েছে কলকাতার একটি হাওয়ালা সংস্থার। বিজেপি নেত্রীর অভিযোগ, কলকাতার ওই হাওয়ালা সংস্থার সঙ্গে এমন কিছু সংস্থার নাম জড়িয়ে রয়েছে, যেগুলির মালিক হলেন রাহুল-সনিয়া গান্ধীরা।
ন্যাশনাল হেরল্ড মামলায় আজ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাহুল গান্ধীকে ডেকেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। রাহুলের সঙ্গে মিছিল করে ইডি দফতরে যাওয়া পরিকল্পনা নেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। ওই অভিযানকে মোহনদাস কর্মচন্দ গান্ধীর সত্যাগ্রহ অভিযানের সঙ্গে তুলনা করে দলীয় কর্মীদের দেশব্যাপী বিক্ষোভ-সমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান করেছিল দল। কংগ্রেসের ওই উদ্যোগের তীব্র সমালোচনা করে স্মৃতি বলেন, ‘‘দুর্নীতির কারণে রাহুল গান্ধীকে ডাকা হয়েছে। যার বিরুদ্ধে পথে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস কর্মীরা। গণতন্ত্র বাঁচানোর নামে কর্মীদের মাঠে নামানো হলেও দলের আসল উদ্দেশ্য, গান্ধী পরিবারের কাছে থাকা দু’হাজার কোটি টাকার সম্পত্তিকে বাঁচানো।’’ স্মৃতির অভিযোগ, ভুল বুঝিয়ে দলের কর্মীদের পথে নামিয়ে চাপ সৃষ্টির কৌশল নিয়েছেন রাহুলরা। অমেঠীর সাংসদ বলেন, ‘‘তদন্ত সংস্থার উপরে চাপ সৃষ্টি করা গণতন্ত্র ও সংবিধানের জন্য কতটা সম্মানজনক, তার জবাব গান্ধী পরিবারকে দিতে হবে।’’
রাহুলদের বিরুদ্ধে হাওয়ালা কাণ্ডে অভিযুক্ত সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে সরব হন স্মৃতি। তিনি বলেন, ‘‘রাহুল গান্ধীর সঙ্গে হাওয়ালায় যুক্ত ডোটেক্স মার্চেনডাইস সংস্থার সম্পর্ক রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ওই সংস্থাটি কলকাতার। তাদের সঙ্গে এমন কিছু সংস্থার আর্থিক লেনদেন ও যোগাযোগ রয়েছে যাদের মালিকানা রয়েছে রাহুল-সনিয়া ও প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর নামে।’’ স্মৃতি আজ কংগ্রেস কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘‘আপনারা শুধু একবার রাহুলকে প্রশ্ন করে জানতে চান— তাঁর ও গান্ধী পরিবারের সঙ্গে হাওয়ালা কাণ্ডে যুক্ত সংস্থার ঠিক কী ধরনের সম্পর্ক রয়েছে!’’
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy