ডি রাজা। ফাইল চিত্র।
বাংলায় দলের সদস্য-সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ২৬ হাজারে। পার্টি কংগ্রেসে পেশ হওয়া সাংগঠনিক রিপোর্টে উঠে এসেছে সেই তথ্য। বাংলায় দলের কলেবর ছোট হয়ে যাওয়ায় এ বার সিপিআইয়ের নতুন জাতীয় পরিষদেও কমে গেল এ রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব। আগের ৯ জন থেকে কমে এ বারের পরিষদে বাংলার প্রতিনিধি হলেন ৬ জন। কমিটির ক্ষেত্রে কার্যকর হয়েছে দলের বয়স-নীতিও। বিজয়ওয়াড়ায় দলের ২৪তম পার্টি কংগ্রেস থেকে ডি রাজাই ফের সিপিআইয়ের সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন।
বিজয়ওয়াড়ায় মঙ্গলবার শেষ হয়েছে সিপিআইয়ের পার্টি কংগ্রেস। রাজা সর্বসম্মতিক্রমেই ফের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। অসুস্থতার কারণে সুধাকর রেড্ডি দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ায় রাজা সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন। নতুন জাতীয় পরিষদ থেকেও রেড্ডি এ বার অব্যাহতি নিয়েছেন। আগের মতোই জাতীয় পরিষদ হয়েছে ১২৫ জনের এবং জাতীয় কার্যনির্বাহী সমিতি ৪১ জনের। বিদায়ী জাতীয় পরিষদে বাংলার প্রতিনিধিদের মধ্যে প্রাক্তন বিধায়ক চিত্ত দাস ঠাকুর আগেই প্রয়াত হয়েছেন। এ বার সরে গিয়েছেন দলের প্রাক্তন রাজ্য সম্পাদক মঞ্জুকুমার মজুমদার, প্রাক্তন বিধায়ক সন্তোষ রানা, প্রাক্তন সাংসদ রামচন্দ্র সিংহ, অপূর্ব মণ্ডল, মহিলা সংগঠনের নেত্রী শ্যামশ্রী দাসেরা। কিছু ক্ষেত্রে বয়স-নীতি কমিটি থেকে অব্যাহতির কারণ। বিদায়ী কমিটির চার জন বহাল থেকে যাওয়ার পাশাপাশি নতুন অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে ভারতী অধিকারী ও তপন গঙ্গোপাধ্যায়ের। জাতীয় কার্যনির্বাহী সমিতিতে আছেন বাংলায় দলের রাজ্য সম্পাদক স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়ই। সিপিআই নেতৃত্বের অবশ্য ব্যাখ্যা, সংগঠনে ‘জল’ বাদ দিয়ে সব স্তরে প্রকৃত সদস্য যাচাই করে নেওয়া হচ্ছে বলেই এ বার সদস্য-সংখ্যা চোখে পড়ার মতো কমে গিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy