হানিক বাফনা ছবি: টুইটার
পরিচয় ভাঁড়িয়ে মুম্বইয়ের প্রমোদতরী-কাণ্ডে জড়িয়ে ফেলা হচ্ছে তাঁকে। এমনই অভিযোগে তুলে পুলিশে অভিযোগ করলেন পালঘরের বাসিন্দা পেশায় ব্যবসায়ী হানিক বাফনা। আরিয়ান খান মাদক মামলার অন্যতম সাক্ষী প্রভাকর সইল একটি হলফনামায় দাবি করেছিলেন, তিনি গোয়েন্দা কিরণ গোসাভি ও স্যাম ডি’সুজার মধ্যে একটি কথোপকথন শুনতে পান। সেটিতেই আরিয়ানকে ছাড়াতে ২৫ কোটি ঘুষের কথা বলা হয়েছিল।
হানিকের দাবি, এই বয়ানের ভিত্তিতে তাঁকে ভুল করে স্যাম ঠাওরেছেন তদন্তকারী অফিসাররা। তাঁর পরিচয়, ছবি ও নেটমাধ্যমের প্রোফাইল বেআইনি ভাবে ব্যবহার করা হয়েছে বলেও দাবি তাঁর। তাঁর ছবি ও ফোন নম্বর মামলার এক সাক্ষী বেআইনি ভাবে ব্যবহার করেছেন বলেও অভিযোগ হানিকের। সেই কারণেই সোমবার থেকে তিনি ক্রমাগত এই নিয়ে ফোন পাচ্ছেন। অথচ এই বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। পুরো ঘটনা নিয়ে পালঘর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন হানিক।
তিনি বলেছেন, ‘‘সইল যাঁর কথা বলছেন সেই স্যাম আমি নই। টাকা লেনদেনের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার কোনও দোষ নেই। অকারণে আমার নামে কুৎসা রটছে। শেষ সাত দশক ধরে আমরা পালঘরের বাসিন্দা। মাদকের বিষয়ে আমার কোনও জ্ঞান নেই।’’ তবে হানিক জানিয়েছেন, তিনি প্রভাকরের সঙ্গে অনেক দিন ধরে ব্যবসার সূত্রে পরিচিত। ২০১৯ সাল তিনি প্রভাকরের দাদা সতীশের সঙ্গেও দেখা করেছিলেন। সেই সময় তাঁদের মধ্যে বাণিজ্যিক লেনদেন হয়। পরবর্তীকালে একটি বড় চুক্তির কথা থাকলেও সেটি বাস্তবায়িত হয়নি।
অন্য দিকে এই মামলায় বৃহস্পতিবারই কিরণ গোসাভিকে আটক করেছে পুণে পুলিশ। পুণের পুলিশ কমিশনার অমিতাভ গুপ্ত বলেছেন, ‘‘মুম্বইয়ের প্রমোদতরীতে মাদক মামলায় এনসিবি-র অন্যতম সাক্ষী কিরণ গোসাভিকে আটক করা হয়েছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy