সংগৃহীত ছবি
‘হিন্দুস্তান মে রেহনা হোগা, জয় শ্রী রাম কেহনা হোগা’। রবিবার সংসদ ভবন এবং প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে দিল্লির যন্তর মন্তরের প্রতিবাদস্থলের কাছে একটি বিক্ষোভ মিছিলে তোলা হয়েছে এমন ‘সাম্প্রদায়িক’ স্লোগান। ওই ঘটনার একটি ভিডিয়ো নেটমাধ্যমে ভাইরাল হতেই মামলা দায়ের করেছে দিল্লি পুলিশ।
ওই মিছিল এবং বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজকদের মধ্যে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তথা দিল্লি বিজেপি-র মুখপাত্র অশ্বিনী উপাধ্যায়। যদিও তাঁর বক্তব্য, এই ভিডিয়ো সম্পর্কে কিছুই জানেন না তিনি। বলেন, ‘‘হয়তো ৫-৬ জন স্লোগান দিতে থাকতে পারেন। কিন্তু তা একেবারেই উচিত হয়নি।’’
ছড়িয়ে প়ড়া ভিডিয়ো-তে কয়েক জন ব্যক্তিকে মিছিল থেকে ‘রাম রাম’ স্লোগান তুলতে দেখা গিয়েছে। ওই মিছিল থেকেই উঠছে ‘হিন্দুস্তান মে রেহনা হোগা, জয় শ্রী রাম কেহনা হোগা’ স্লোগান। অর্থাৎ ভারতে থাকতে গেলে জয় শ্রী রাম বলতে হবে। মিছিলের নেতৃত্ব দিতে দেখা গিয়েছ সন্ত নরসিংহনন্দ সরস্বতিকে। অতীতে একাধিক বার ‘বিদ্বেষমূলক’ ভাষণের জন্য বিতর্কে জড়িয়েছেন তিনি।
अश्विनी उपाध्याय की अगुआई में आज जंतर मंतर पर यह हुआ. यह आदमी उत्तम मालिक है और खुद को यति नरसिंहानंद सरस्वती का शिष्य बताता है. पूरी रिपोर्ट @nlhindi पर जल्द ही pic.twitter.com/Og7i3XiOFn
— Shivangi Saxena (@shivangi441) August 8, 2021
A mob in the capital of this country is shouting, "Jab mulle kaate jaayenge, Ram Ram chillaayenge."
— Hussain Haidry (@hussainhaidry) August 8, 2021
Kindly instruct me with the curriculum of how this must be ignored.
pic.twitter.com/I3X8Ci0PSK
Ironically, Jantar Mantar is on 'Sansad Marg'.
— Abhishek Baxi (@baxiabhishek) August 8, 2021
The national capital is brimming with communal mobs baying for blood and the genocidal maniacs in power strategically look away. Happy Independence Day to you too. pic.twitter.com/A0pu6kWZZ8
বিষয়টি নিয়ে সোমবার লোকসভার অধিবেশনে সোচ্চার হয়েছেন মিমের সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েইসি। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে মাত্র ২০ মিনিট দূরত্বে ‘মুসলিম-বিরোধী’ স্লোগান ওঠা সত্ত্বেও কেন প্রশাসনের তরফে কোনও পদক্ষেপ করা হল না, নরেন্দ্র মোদীকে বিঁধে এই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘‘এই দুষ্কৃতীদের মধ্যে এত সাহস বাড়ার কারণ, এরা জানে মোদী সরকার এদের পাশেই রয়েছে। গত ২৪ জুলাই জাতীয় নিরাপত্তা আইনের আওতায় যে কোনও ব্যক্তিকেই আটক করার অধিকার দিল্লি পুলিশকে দিয়েছে কেন্দ্র। তার পরও চুপচাপ এই ঘটনা দাঁড়িয়ে দেখল দিল্লি পুলিশ।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy