(বাঁ দিকে) আতিক আহমেদ এবং মুখতার আনসারি (ডান দিকে)। — ফাইল চিত্র।
আতিক আহমেদের পরে এ বার মুখতার আনসারি। ১১ মাসের ব্যবধানে আবার উত্তরপ্রদেশে যোগী আদিত্যনাথের সরকারের হেফাজতে মৃত্যু হল এক বাহুবলী রাজনীতিকের। ঘটনাচক্রে, দু’জনই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। যা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে ইতিমধ্যেই। সমাজবাদী পার্টি মুখতারের মৃত্যুর সিবিআই তদন্তও দাবি করেছে।
ফুলপুরের প্রাক্তন সাংসদ এবং প্রয়াগরাজের প্রাক্তন বিধায়ক আতিককে গত বছর রাজু পাল এবং উমেশ পালের খুনের মামলায় ‘তদন্তের জন্য’ গুজরাতের থেকে প্রয়াগরাজে এনেছিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। গত ১৫ এপ্রিল রাতে প্রয়াগরাজের হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশি ঘেরাটোপের মধ্যেই বন্দুকবাজের হামলায় নিহত হন আতিক এবং আশরফ।
আতিক এবং তাঁর ভাইকে খুন করার ঘটনা নিয়ে উত্তরপ্রদেশে পুলিশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলা বিচারাধীন। তারই মধ্যে যোগীরাজ্যের জেলে ঘটল পাঁচ বারের বিধায়ক মুখতারের রহস্যমৃত্যু। ঘটনাচক্রে, উত্তরপ্রদেশের জেলে মুখতারের জীবনহানির আশঙ্কা প্রকাশ করে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল তাঁর পরিবার। গত ডিসেম্বরে সেই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টে উত্তরপ্রদেশ সরকার জানিয়েছিল, জেলবন্দি মুখতারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আতিকের মতোই মুখতারকেও ভিন্রাজ্যের জেল থেকে উত্তরপ্রদেশে নিয়ে আসা হয়েছিল। কংগ্রেস নেতা অবদেশ রাই হত্যা মামলায় অভিযুক্ত মুখতারকে পঞ্জাবের জেল থেকে নিয়ে আসতে চেয়ে উত্তরপ্রদেশ সরকারের আর্জি ২০২১ সালে মঞ্জুর করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। এর পর চলতি মাসে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স জালিয়াতির মামলাতেও তাঁর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy