মাওবাদী উপদ্রুত অঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান। — ফাইল চিত্র।
আবার ছত্তীসগঢ়ের অবুঝমাঢ়ের জঙ্গলে মাওবাদী গেরিলা এবং নিরাপত্তাবাহিনীর সংঘর্ষে ঝরল প্রাণ। সোমবার রাত থেকে বস্তার ডিভিশনের নারায়ণপুর জেলায় গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআইএমএল (মাওবাদী)-র অন্তত পাঁচ সদস্যের। উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র এবং বিস্ফোরক।
ছত্তীসগঢ় পুলিশের আইজি (বস্তার রেঞ্জ) সুন্দররাজ পি বুধবার জানিয়েছেন, নিহতেরা মাওবাদীদের সশস্ত্র বাহিনী পিএলজিএ (পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি)-র ‘১ নম্বর কোম্পানি’র সদস্য। তিনি বলেন, ‘‘কোহকামেটা থানা এলাকার জঙ্গলে সূত্র মারফত মাওবাদী বাহিনীর উপস্থিতির কথা জানা গিয়েছিল। তারই ভিত্তিতে অভিযান চালায় ছত্তীসগঢ় পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর যৌথ দল।’’
গত ৩০ জুন থেকে কোহকামেটা, সোনপুর, ইরাকভাট্টি এবং মোহন্দি-সহ নারায়ণপুরের বিভিন্ন থানা এবং ক্যাম্প থেকে মাওবাদী বিরোধী অভিযান শুরু হয়েছিল। রাজ্য পুলিশের ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং ‘স্পেশাল টাস্ক ফোর্স’ (এসটিএফ)-এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনী ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশ (আইটিবিপি)-র ৫৩ নম্বর ব্যাটেলিয়ন এবং বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) ১৩৫ নম্বর ব্যাটেলিয়ন ওই অভিযানে অংশ নিয়েছে। গত ১৫ জুন যৌথ বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নারায়ণপুরে আট মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy